আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে আসছেন শাহ আলম মুরাদ

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ ৩০ নভেম্বর ফের নতুন দায়িত্বে শাহে আলম মুরাদ বহাল থাকছেন। এমনই হাওয়া বইছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা ও কর্মীর মুখে, স্কুল জীবন থেকে ওই শাহে আলম মুরাদ একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন।
সে স্কুল জীবন থেকে ছাত্র রাজনীতির সাথে জরিয়ে পরেন। তার বাবা মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সরকারি কর্মকতা ছিলেন সেই সময় পাকিস্তানের অত্যাচ নির্যাতনের হাত থেকে গোবিন্দপুর হিজলা মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আর্দশের উজ্জীবিত নেতা কর্মীকে ও সংখ্যালগু হিন্দুদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে সকল সময় কাজ করেছেন।

অসহায় ও গেরিলা বাহিনীর লোকজনকে তার সমর্থ অনুযায়ী ধান চাউল নগদ টাকা দিয়ে সাহায্য করতেন।এবং ১৯৭০/১৯৭১। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের বাড়িতে ছিলো গেরিলা বাহিনীর ও মুক্তিযুদ্ধা সদস্যদের আশ্রায় আশ্রয় এস্তান।
শাহে আলম মুরাদ স্কুল জীবন শেষ করে, ঢাকা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়  ভর্তি  হয়ে নিজের মেধা ও যোগ্যতার কারণে মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন,  তৎকালীন ছাত্রনেতারা শাহে আলম মুরাদ কে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তখন ঢাকার রাজপথে আন্দলোন সংগ্রাম করার নেতৃত্ব দেওয়ার নেতা পাওয়া কঠিন ছিলো ।  সেই সময় রাজপথে শাহে আলম মুরাদ এর  ভূমিকা আজও কেন্দ্রীয় নেতা কর্মীদের মনে পরলে শরীর লোমহর্ষ শিহরে উঠে সেই সময়ের করুণ সময় গুলো আজও কাদায় ।

শাহ আলম মুরাদ এর সফল নেতৃত্ব গুণে পরবর্তী সময়ে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত লাভ করেন । ঢাকা মহানগর ছাত্র নেতা হিসেবে জনপ্রিয়  হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন । পরবর্তী সময়ে  প্রাধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা এমপি মহোদয় শাহ আলম মুরাদ এর সফল নেতৃত্ব গুণে ও রাজপথে আন্দলোন সংগ্রামে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করার উপহার হিসেবে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এর দায়িত্ব নির্বাচিত করেন। ১/১১ সেনাসমর্থিত তও্বাবধায়ক সরকারের বিভিন্নরকম স্বরযন্ত্রের শিকার হয়েছিলো  শাহ আলম মুরাদ কিন্তু কোনো অপশক্তি তাকে রাজপথ থেকে বিদায় করতে পারেনি।

গণতান্ত্রিক আন্দোলনের দাবীতে সোচ্চার হওয়ার কারণে বিএনপি জামায়াত শিবিরের পাতানো সেনাসমর্থিত তও্বাবধায়ক সরকারের স্বরযন্ত্রের শিকার মাননীয় প্রাধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা, সকলে মিলে স্বরযন্ত্রকরে মাননীয় নেত্রীকে গ্রেফতার করে কারাবন্দী করা হলো।

তখনকার সময় রাজপথে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য ও জননেত্রী মমতাময়ী মা দেশরত্ন শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে রাজপথে আন্দলোন সংগ্রামে নিজের জীবন বাজী রেখে ঝাপিয়ে পরেন শাহ আলম মুরাদ।

কিছু অসাধু লোক সেনাসমর্থিত তও্বাবধায়ক সরকারের বিভিন্নরকম স্বরযন্ত্রের সাথে যোগসাজশে লিপ্ত হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রধান অফিসে তালা ঝুলিয়ে ছিলো, এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনের দাবীতে সোচ্চার হওয়ার কারণে  বিরুদ্ধে মিথ্যা রাষ্ট্রদ্রহী মামলা দিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম ও জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবন কারাবাস নিশ্চিত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল।

রাখে আল্লাহ মারে কে  শাহ  আলম মুরাদের নেতৃত্বে রাজপথে আন্দলোন সংগ্রামে এর মাধ্যমে সকল স্বরযন্ত্রের মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়েছে, এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অফিসের তালা ভেঙ্গে দলীয় অফিস উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে এবং শাহ আলম মুরাদ এর সফল নেতৃত্ব ২৫ লক্ষ গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে আইনি লড়াইয়ে জননেত্রী মমতাময়ী মা দেশরত্ন শেখ হাসিনার সফল মুক্তি লাভ করেন ।

তার উপহার হিসেবে মাননীয় প্রাধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা  শাহ আলম মুরাদ কে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সফল সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করেন এবং ঢাকা মহানগর ১৪ দলের সমন্বয়ক এর দায়িত্ব লাভ করেন।
শাহ আলম মুরাদ কে কর্মী বান্ধব নেতা ও জনবান্ধব নেতা কেনও বলাহয় এমন প্রশ্নের উত্তরে সাবেক ছাত্রনেতা দনিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ মোঃ আসলাম নাজির বলেন, আমরা অনেক নেতা দেখেছি মদ জুয়া নিয়ে সময় পার করেন কিন্তু শাহ আলম মুরাদ তার ব্যতিক্রম।মাদক সন্ত্রাস চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী ক্যাডার মুক্ত একজন মেধাবী সমাজসেবক শিক্ষিত নেতা, সে তার তুলনা ঢাকা মহানগরে অন্য কোনো নেতার সাথে হয়না, তার সহধর্মিণী ক্যান্সারে রোগী চিকিৎসা নিতে টাকার অভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে, যদি সে দুর্নীতি করত তা হলে আজ-ও তার সহধর্মিণী চাকরি করতে হতোনা, যদি অসৎপথে টাকা কামাতে হতো তা হলে আজ-ও ভাড়া ফ্ল্যাটে থাকতে হতোনা
আদি কালে তার বাবার চাকরির জমানে টাকায় এলিফ্যান্ট রোডে একটি ফ্ল্যাট কিনেছে তা আজ সাধারণ মানুষের জন্য উমক্ত সকাল ৮ টা থেকে রাত ১২ টা প্রজন্ত মানুষের হৃদয়ের বাসস্থান, নিজে উপরের তলায় ভাড়া থাকেন।

রাজনৈতিক মাঠে সময় দেওয়ার কারণে ঠিক মতন ডাঃ দেখাতে ও সময় পাননি এই নেতা। দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রমে নিজেকে বেস্ত রাখেন সাধারণ মানুষের জন্য।

আগামী ৩০ শে নভেম্বর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এর সম্মেলনে মাননীয় প্রাধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি মহোদয়, শাহ আলম মুরাদ সাহেবকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এর সম্মানিত পদে দায়িত্ব নির্বাচিত করবেন ইনশাআল্লাহ এটা আমার একা চাওয়া নয় এটা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর ১১ লক্ষ মানুষের মতামত বলে আমি মনে করী, সাধারণ মানুষ নগরের পরিবর্তন চায়, জনগণ আগামীতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র পদে আলহাজ্ব শাহে আলম মুরাদ কে দেখতে চায়, আপনারা ভোট জরিপ চালিয়ে দেখুন তার জনপ্রিয়তা কেমন আছেন আমার বিশ্বাস ৭৫% ভোটার আলহাজ্ব শাহ আলম মুরাদ কে ভালোবাসেন তাঁর সঙ্গে আছেন থাকবেন আল্লাহর রহমত।

Print Friendly, PDF & Email

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর