আমি হলে সেখানে কী হতো আল্লাহই জানেন : মন্ত্রী

দেশ আবর্জনার স্তূপে পরিণত হয়েছে।  আমি যদি এনফোর্সার হতাম তাহলে মিরপুর মুন্সিগঞ্জে কী হতো তা আল্লাহ গফুরুর রহিমই ভালো জানেন!

রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘এনফোর্সমেন্ট, পরিবেশগত ছাড়পত্র শিল্প কারখানায় ইটিপি স্থাপনসহ সার্বিক কার্যক্রম’ বিষয়ক কর্মশালায় দেশের পরিবেশ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।

পরিবেশ অধিদপ্তর এবং পরিবেশ বন মন্ত্রণালয় যৌথভাবে

করে।

এসময় বনমন্ত্রী মিরপুর এবং মুন্সিগঞ্জের রাস্তার দু’ধারের অবৈধ ইটভাটার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, প্রশাসক সেই আদেশ দেবে যেটা সে কার্যকর করতে পারে।  ডিসিদের সেখানকার অবৈধ ইটভাটাগুলো বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিতে হবে।  ডিসি সাহেবরা এসব ইটভাটা ভাঙে না কেন?

আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেন, আমি বাড়ি থেকে স্পিড বোটে ঢাকায় আসি।  ঢাকায় আসার সময় নদীর অবস্থা দেখে কষ্ট পাই।  লঞ্চ, ফেরী, স্টিমার ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আবর্জনা ফেলা হয় নদী-নালা ও খাল-বিলে।

তিনি বলেন, বাঙালির হাতে এখন অনেক পয়সা।  যথেষ্ট পয়সা হয়েছে।  এশিয়ার বৃহত্তম স্টিল মিল হচ্ছে এ দেশে।  দেশে হ্যাংলি ল্যাট্রিন প্রায় বিলীন হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রইছউদ্দিন আলম মণ্ডল।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এবং পরিবেশ ও বন মন্ত্রনালয়ের সচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ।

 

Print Friendly, PDF & Email

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর