ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রেমিট্যান্সের জোয়ারে রিজার্ভ ছাড়াল ২০ বিলিয়ন ডলার

ডলারের দাম বাড়ায় বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) প্রকাশিত  কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার, বিপিএম-৬ অনুযায়ী যা ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি (২ হাজার কোটি ৪২ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার)। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়ন ডলারের ঘরে রয়েছে।

এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর দেশে মোট রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম হিসাবে তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার।

চলতি মাসের ২১ দিনে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। যা গত বছরের ডিসেম্বরের পুরো মাসের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৯ কোটি ডলার।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখায় বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিল। বিশেষ করে ডলারের দাম ১২০ টাকায় ছিল। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রাখে। বিপরীত দিকে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়তে থাকে। যা রিজার্ভ বাড়ায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

রেমিট্যান্সের জোয়ারে রিজার্ভ ছাড়াল ২০ বিলিয়ন ডলার

আপডেট টাইম : এক ঘন্টা আগে

ডলারের দাম বাড়ায় বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) প্রকাশিত  কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার, বিপিএম-৬ অনুযায়ী যা ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি (২ হাজার কোটি ৪২ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার)। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়ন ডলারের ঘরে রয়েছে।

এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর দেশে মোট রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম হিসাবে তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার।

চলতি মাসের ২১ দিনে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। যা গত বছরের ডিসেম্বরের পুরো মাসের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৯ কোটি ডলার।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখায় বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিল। বিশেষ করে ডলারের দাম ১২০ টাকায় ছিল। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রাখে। বিপরীত দিকে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়তে থাকে। যা রিজার্ভ বাড়ায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে।