সিরাজগঞ্জে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ২৫ হাজার পরিবার
বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ চলতি বন্যায় সিরাজগঞ্জে পাঁচটি উপজেলার ৩১টি ইউনিয়নের ২৪৯২৪টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২২টি শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ ও প্রায় আড়াই হাজার হেক্টর ফসলের ক্ষতি হয়েছে।
যমুনা নদীতে পনি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে গত ২৪ ঘণ্টায় বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৪৮ সেন্টি মিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির কারণে প্রতিদিনই নতুন নতুন ও চরাঞ্চলের ফসলি জমি, ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট প্লাবিত হচ্ছে। ঘরবাড়ি ছেড়ে পানিবন্দি মানুষ শহর রক্ষা বাঁধের উপর অশ্রয় নিচ্ছে। এছাড়া অভ্যন্তরীণ নদ নদীর পানিও বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম বলেন, ‘বন্যায় পাঁচটি উপজেলার ৩১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২শ ১৬টি গ্রামের ২৪ হাজার ৯শ ২৪টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২শ ৮০টি ঘরবাড়ি আংশিক, ২২টি শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার রাস্তা ও বাঁধ এবং প্রায় আড়াই হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যা কবলিত মানুষের মধ্যে ১২৫ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক হাবিবুল ইসলাম বলেন, ‘যমুনা নদীতে পানি বাড়ার কারণে নদীবেষ্টিত জেলার কাজীপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলায় ২৫২০ হেক্টর জমির পাট ও তিল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি না কমলে ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়বে।’
এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
- সিলেটে বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
- মধ্যরাতে গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা, হাসপাতালে স্বামী
- ভুট্টা ক্ষেতের পাশ থেকে তরুণীর লাশ উদ্ধার
- নববর্ষ-ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারে বিপুল পর্যটক সমাগম
- টিকটক বানাতে ফুফাতো বোনকে নিয়ে নদীতে ঝাঁপ, কিশোরের মৃত্যু
- দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধু নিহত
- মধ্যরাতে অতর্কিত হামলায় ছাত্রলীগের ৪ নেতাকর্মী আহত
- ঘরের সঙ্গে হারিয়েছে মাকেও, ঈদ আনন্দ নেই জনমদুখী আকলিমার
- পর্যটকের পদভারে মুখরিত কুয়াকাটা
- যৌথ বাহিনীর অভিযান: থানচি-রুমা-রোয়াংছড়ি ভ্রমণে বারণ
