ঢাকা , সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিংবদন্তি অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদির প্রয়াণের এক যুগ

কিংবদন্তি অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি। নান্দনিক অভিনয় নৈপুণ্যে হয়ে উঠেছিলেন ভার্সেটাইল এক অভিনয়শিল্পী। অভিনয়গুণে কোটি মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেন তিনি। ২০১২ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি না ফেরার দেশে চলে যান দাপুটে এই অভিনেতা। হুমায়ুন ফরীদি চলে গেলেও ভক্তদের হৃদয়ে তিনি চির অমলিন।

হুমায়ুন ফরীদির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম, ব্লগ, ফেসবুকে তার ভক্তরা তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছেন।

মঞ্চ থেকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু হুমায়ুন ফরীদির। এরপর টেলিভিশন নাটক ও চলচ্চিত্রে ছড়িয়েছেন মুঠো মুঠো সোনা। ‘৯০-এর দশকে তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো- সন্ত্রাস, দহন, লড়াকু, দিনমজুর, বীর পুরুষ, বিশ্বপ্রেমিক, আজকের হিটলার, দুর্জয়, শাসন, আনন্দ অশ্রু, মায়ের অধিকার, আসামী বধূ, একাত্তরের যীশু, প্রাণের চেয়ে প্রিয়, কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি, প্রবেশ নিষেধ, ভণ্ড, অধিকার চাই, মিথ্যার মৃত্যু, ব্যাচেলর, শ্যামল ছায়া ও মেহেরজান প্রভৃতি।

সৃজনশীল কর্মযজ্ঞের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘মাতৃত্ব’ সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতা শাখায় ২০০৪ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন হুমায়ুন ফরীদি। নাট্যাঙ্গনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

কিংবদন্তি অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদির প্রয়াণের এক যুগ

আপডেট টাইম : ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

কিংবদন্তি অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি। নান্দনিক অভিনয় নৈপুণ্যে হয়ে উঠেছিলেন ভার্সেটাইল এক অভিনয়শিল্পী। অভিনয়গুণে কোটি মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেন তিনি। ২০১২ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি না ফেরার দেশে চলে যান দাপুটে এই অভিনেতা। হুমায়ুন ফরীদি চলে গেলেও ভক্তদের হৃদয়ে তিনি চির অমলিন।

হুমায়ুন ফরীদির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম, ব্লগ, ফেসবুকে তার ভক্তরা তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছেন।

মঞ্চ থেকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু হুমায়ুন ফরীদির। এরপর টেলিভিশন নাটক ও চলচ্চিত্রে ছড়িয়েছেন মুঠো মুঠো সোনা। ‘৯০-এর দশকে তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো- সন্ত্রাস, দহন, লড়াকু, দিনমজুর, বীর পুরুষ, বিশ্বপ্রেমিক, আজকের হিটলার, দুর্জয়, শাসন, আনন্দ অশ্রু, মায়ের অধিকার, আসামী বধূ, একাত্তরের যীশু, প্রাণের চেয়ে প্রিয়, কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি, প্রবেশ নিষেধ, ভণ্ড, অধিকার চাই, মিথ্যার মৃত্যু, ব্যাচেলর, শ্যামল ছায়া ও মেহেরজান প্রভৃতি।

সৃজনশীল কর্মযজ্ঞের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘মাতৃত্ব’ সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতা শাখায় ২০০৪ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন হুমায়ুন ফরীদি। নাট্যাঙ্গনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।