ঢাকা , সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪০০ বছর আগে ডুবে যাওয়া জাহাজে মিলল মসলা

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ সমুদ্রের গভীরে খুঁজলে মিলতে পারে এক সাম্রাজ্য। বিশ্বের তিন ভাগ পানির নিচে যে কী আছে আর কী নেই, তা বোঝা মুশকিল। তবে সুদূর পর্তুগালের পানির নিচে যা মিলেছে, তা সত্যিই অবাক হওয়ার মত।

পর্তুগালের সমুদ্র উপকূলজুড়ে তল্লাশি চালাচ্ছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। সেখানেই উদ্ধার হয় ৪০০ বছর আগে ডুবে যাওয়া একটি জাহাজের রেক। লিসবনের কাছে ডুবে গিয়েছিল ওই জাহাজ। ভারত থেকেই ওই জাহাজ যাচ্ছিল বলে অনুমান করা হচ্ছে। কারণ জাহাজের সেই রেকে রয়েছে ভারতের মসলা।

প্রজেক্ট ডিরেক্টর জর্জ ফ্রিরে বলেন, হেরিটেজের মূল্য অনুযায়ী, এটাই এই দশকের সেরা আবিস্কার।

সমুদ্রের ৪০ ফুট গভীর থেকে পাওয়া গেছে ওই শিপ রেক। তাতে পাওয়া গেছে প্রচুর মসলা। রয়েছে ৯টি ব্রোনজের কামান, রয়েছে চীনা সিরামিক এবং বিশেষ ধরনের মুদ্রাও। জিনিসগুলো অক্ষত অবস্থাতেই রয়েছে বলে জানান প্রত্নতত্ত্ববিদরা।

গত ৩ সেপ্টেম্বর পাওয়া গেছে এই জাহাজের রেক। ১৫৭৫ থেকে ১৬২৫-এর মধ্যে এটি ডুবে গিয়েছিল বলে অনুমান করা হচ্ছে। জানা যায়, ওই সময়েই ভারত ও পর্তুগালের মধ্যে মসলা ব্যবসার রমরমা ছিল।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

৪০০ বছর আগে ডুবে যাওয়া জাহাজে মিলল মসলা

আপডেট টাইম : ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ সমুদ্রের গভীরে খুঁজলে মিলতে পারে এক সাম্রাজ্য। বিশ্বের তিন ভাগ পানির নিচে যে কী আছে আর কী নেই, তা বোঝা মুশকিল। তবে সুদূর পর্তুগালের পানির নিচে যা মিলেছে, তা সত্যিই অবাক হওয়ার মত।

পর্তুগালের সমুদ্র উপকূলজুড়ে তল্লাশি চালাচ্ছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। সেখানেই উদ্ধার হয় ৪০০ বছর আগে ডুবে যাওয়া একটি জাহাজের রেক। লিসবনের কাছে ডুবে গিয়েছিল ওই জাহাজ। ভারত থেকেই ওই জাহাজ যাচ্ছিল বলে অনুমান করা হচ্ছে। কারণ জাহাজের সেই রেকে রয়েছে ভারতের মসলা।

প্রজেক্ট ডিরেক্টর জর্জ ফ্রিরে বলেন, হেরিটেজের মূল্য অনুযায়ী, এটাই এই দশকের সেরা আবিস্কার।

সমুদ্রের ৪০ ফুট গভীর থেকে পাওয়া গেছে ওই শিপ রেক। তাতে পাওয়া গেছে প্রচুর মসলা। রয়েছে ৯টি ব্রোনজের কামান, রয়েছে চীনা সিরামিক এবং বিশেষ ধরনের মুদ্রাও। জিনিসগুলো অক্ষত অবস্থাতেই রয়েছে বলে জানান প্রত্নতত্ত্ববিদরা।

গত ৩ সেপ্টেম্বর পাওয়া গেছে এই জাহাজের রেক। ১৫৭৫ থেকে ১৬২৫-এর মধ্যে এটি ডুবে গিয়েছিল বলে অনুমান করা হচ্ছে। জানা যায়, ওই সময়েই ভারত ও পর্তুগালের মধ্যে মসলা ব্যবসার রমরমা ছিল।