ঢাকা , রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি: প্রধানমন্ত্রী

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় সরকারের প্রস্তুতির কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রগুলোকে প্রস্তুত রেখেছি ও মোখা মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখা ধেয়ে আসছে। আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রগুলোকে প্রস্তুত রেখেছি। ঝড়টি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতিও নিয়েছি।’

শনিবার (১৩ মে) ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইইবি) ৬০তম কনভেনশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আইইবি প্রাঙ্গণে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ঘূর্ণিঝড়ের সময় পানি জমে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার শঙ্কা রয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সুতরাং সেই সময়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হবে। এ পদক্ষেপ (গ্যাস ও বিদ্যুৎ বন্ধ) সাময়িক দুর্ভোগ সৃষ্টি করলেও মানুষের জীবন রক্ষা পাবে। আমরা এ ধরনের ব্যবস্থা নেবো ও নিচ্ছি।’

পূর্ব-মধ্যবঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হওয়ার আশঙ্কা থাকায় কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ রোববার (১৪ মে) সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে কক্সবাজার-মিয়ানমার উত্তর উপকূল অতিক্রম করতে পারে। কক্সবাজার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় শনিবার (১৩ মে) সন্ধ্যার মধ্যে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব শুরু হতে পারে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় সরকারের প্রস্তুতির কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রগুলোকে প্রস্তুত রেখেছি ও মোখা মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখা ধেয়ে আসছে। আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রগুলোকে প্রস্তুত রেখেছি। ঝড়টি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতিও নিয়েছি।’

শনিবার (১৩ মে) ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইইবি) ৬০তম কনভেনশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আইইবি প্রাঙ্গণে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ঘূর্ণিঝড়ের সময় পানি জমে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার শঙ্কা রয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সুতরাং সেই সময়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হবে। এ পদক্ষেপ (গ্যাস ও বিদ্যুৎ বন্ধ) সাময়িক দুর্ভোগ সৃষ্টি করলেও মানুষের জীবন রক্ষা পাবে। আমরা এ ধরনের ব্যবস্থা নেবো ও নিচ্ছি।’

পূর্ব-মধ্যবঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হওয়ার আশঙ্কা থাকায় কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ রোববার (১৪ মে) সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে কক্সবাজার-মিয়ানমার উত্তর উপকূল অতিক্রম করতে পারে। কক্সবাজার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় শনিবার (১৩ মে) সন্ধ্যার মধ্যে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব শুরু হতে পারে।