ঢাকা , সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুখী দেশের তালিকায় অষ্টম অবস্থানে বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব ও সুখী দেশের তালিকায় বিশ্বের ১৪০টি দেশের মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংগঠন নিউ ইকোনমিকস ফাউন্ডেশনের ‘হ্যাপি প্ল্যানেট ইনডেক্স ২০১৬’ শিরোনামে শুক্রবার প্রকাশ করা প্রতিবেদনে বাংলাদেশের স্কোর ৩৮ দশমিক ৪।

 

গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘গত ২৫ বছরে মানব উন্নয়নে বাংলাদেশ জোরদার উন্নতি করেছে। ২০১৪ সালে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে লোকবল নিয়োগ দিয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে ছিল বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতির মুখে থাকা দেশটির জন্য এটা ছিল আবশ্যিক উদ্যোগ।’

 

জরিপে বলা হয়েছে, ‘জিম্বাবুয়ের চেয়ে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু অন্তত ২০ বছর বেশি, যদিও মাথাপিছু আয় একই। সীমিত সম্পদের মধ্যেও দেশটির অর্জন অনেক।’ হ্যাপি প্ল্যানেট সূচক পরিমাপে যা বিবেচনায় নেওয়া হয় সবার জন্য টেকসই জীবনযাপন। এতে বিশ্বকে বলা হয়, দেশগুলো কীভাবে দীর্ঘ, সুখী ও টেকসই জীবন নিশ্চিত করতে পারে।

 

যে ফর্মুলায় সূচক তৈরি হয়েছে-

 

জনগোষ্ঠী জীবনযাপন ও আয়ু বিবেচনায় নেওয়া হয়, এগুলো সমানভাবে সবার জন্য প্রযোজ্য কি না দেখা হয়, এর পর এর ফল প্রতিটি দেশের পরিবেশগত উদ্যোগের সঙ্গে মেলাতে হয়।

 

তালিকায় প্রথম ১০টি দেশ-

 

১. কোস্টারিকা, ২. মেক্সিকো, ৩. কলম্বিয়া, ৪. ভানুয়াতু, ৫. ভিয়েতনাম, ৬. পানামা, ৭. নিকারাগুয়া, ৮. বাংলাদেশ, ৯. থাইল্যান্ড ও ১০. ইকুয়েডর।

 

তালিকায় সবচেয়ে নিচে থাকা ১০ দেশ-

 

১৪০. সাদ, ১৩৯. লুক্সেমবার্গ, ১৩৮. টোগো, ১৩৭. বেনিন, ১৩৬. মঙ্গোলিয়া, ১৩৫. আইভরি কোস্ট, ১৩৪, তুর্কমেনিস্তান, ১৩৩. সিয়েরা লিওন, ১৩২. সোয়াজিল্যান্ড ও ১৩১. বুরুন্ডি।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

সুখী দেশের তালিকায় অষ্টম অবস্থানে বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ০৬:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ জুলাই ২০১৬
পরিবেশবান্ধব ও সুখী দেশের তালিকায় বিশ্বের ১৪০টি দেশের মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংগঠন নিউ ইকোনমিকস ফাউন্ডেশনের ‘হ্যাপি প্ল্যানেট ইনডেক্স ২০১৬’ শিরোনামে শুক্রবার প্রকাশ করা প্রতিবেদনে বাংলাদেশের স্কোর ৩৮ দশমিক ৪।

 

গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘গত ২৫ বছরে মানব উন্নয়নে বাংলাদেশ জোরদার উন্নতি করেছে। ২০১৪ সালে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে লোকবল নিয়োগ দিয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে ছিল বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতির মুখে থাকা দেশটির জন্য এটা ছিল আবশ্যিক উদ্যোগ।’

 

জরিপে বলা হয়েছে, ‘জিম্বাবুয়ের চেয়ে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু অন্তত ২০ বছর বেশি, যদিও মাথাপিছু আয় একই। সীমিত সম্পদের মধ্যেও দেশটির অর্জন অনেক।’ হ্যাপি প্ল্যানেট সূচক পরিমাপে যা বিবেচনায় নেওয়া হয় সবার জন্য টেকসই জীবনযাপন। এতে বিশ্বকে বলা হয়, দেশগুলো কীভাবে দীর্ঘ, সুখী ও টেকসই জীবন নিশ্চিত করতে পারে।

 

যে ফর্মুলায় সূচক তৈরি হয়েছে-

 

জনগোষ্ঠী জীবনযাপন ও আয়ু বিবেচনায় নেওয়া হয়, এগুলো সমানভাবে সবার জন্য প্রযোজ্য কি না দেখা হয়, এর পর এর ফল প্রতিটি দেশের পরিবেশগত উদ্যোগের সঙ্গে মেলাতে হয়।

 

তালিকায় প্রথম ১০টি দেশ-

 

১. কোস্টারিকা, ২. মেক্সিকো, ৩. কলম্বিয়া, ৪. ভানুয়াতু, ৫. ভিয়েতনাম, ৬. পানামা, ৭. নিকারাগুয়া, ৮. বাংলাদেশ, ৯. থাইল্যান্ড ও ১০. ইকুয়েডর।

 

তালিকায় সবচেয়ে নিচে থাকা ১০ দেশ-

 

১৪০. সাদ, ১৩৯. লুক্সেমবার্গ, ১৩৮. টোগো, ১৩৭. বেনিন, ১৩৬. মঙ্গোলিয়া, ১৩৫. আইভরি কোস্ট, ১৩৪, তুর্কমেনিস্তান, ১৩৩. সিয়েরা লিওন, ১৩২. সোয়াজিল্যান্ড ও ১৩১. বুরুন্ডি।