ঢাকা , শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জঙ্গি দমনকে বাংলাদেশ পুলিশ চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে : আইজিপি

পুলিশ মহাপরিদর্শক একেএম শহীদুল হক বলেছেন, জঙ্গি দমনকে বাংলাদেশ পুলিশ চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশকে আরো সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের সম্মেলন কক্ষে ২০১৬ সালের ত্রৈ-মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভার দ্বিতীয় অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। এ সভায় সব মেট্রোপলিটনের পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জের ডিআইজি, জেলা পুলিশ সুপার, ঢাকার পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ মহাপরিদর্শক আরো বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংকে কাজে লাগিয়ে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তিনি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
আইজিপি বলেন, গুলশান ও শোলাকিয়ায় পুলিশ নিজের জীবনবাজি রেখে জঙ্গিদের দমন করছে। আমাদের মনোবল দৃঢ় রয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনসহ  জননিরাপত্তা বিধানে বদ্ধপরিকর।
সভায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া তিন মাসের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতি তুলে ধরেন।
সভায় পুলিশ টেলিকম অ্যান্ড ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্টের  অতিরিক্ত আইজিপি অমূল্য ভূষণ বড়ুয়া, এসবির অতিরিক্ত আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি শেখ হিমায়েত হোসেন, অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন ও অপারেশন্স) মো. মোখলেসুর রহমান, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্রিন্সিপাল মো. নজিবুর রহমান, র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, এপিবিএন’র অতিরিক্ত আইজিপি সিদ্দিকুর রহমান, অতিরিক্ত আইজিপি (ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) ফাতেমা বেগম এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জঙ্গি দমনকে বাংলাদেশ পুলিশ চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে : আইজিপি

আপডেট টাইম : ০৬:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ অগাস্ট ২০১৬
পুলিশ মহাপরিদর্শক একেএম শহীদুল হক বলেছেন, জঙ্গি দমনকে বাংলাদেশ পুলিশ চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশকে আরো সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের সম্মেলন কক্ষে ২০১৬ সালের ত্রৈ-মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভার দ্বিতীয় অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। এ সভায় সব মেট্রোপলিটনের পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জের ডিআইজি, জেলা পুলিশ সুপার, ঢাকার পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ মহাপরিদর্শক আরো বলেন, কমিউনিটি পুলিশিংকে কাজে লাগিয়ে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তিনি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
আইজিপি বলেন, গুলশান ও শোলাকিয়ায় পুলিশ নিজের জীবনবাজি রেখে জঙ্গিদের দমন করছে। আমাদের মনোবল দৃঢ় রয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনসহ  জননিরাপত্তা বিধানে বদ্ধপরিকর।
সভায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া তিন মাসের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতি তুলে ধরেন।
সভায় পুলিশ টেলিকম অ্যান্ড ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্টের  অতিরিক্ত আইজিপি অমূল্য ভূষণ বড়ুয়া, এসবির অতিরিক্ত আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি শেখ হিমায়েত হোসেন, অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন ও অপারেশন্স) মো. মোখলেসুর রহমান, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্রিন্সিপাল মো. নজিবুর রহমান, র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, এপিবিএন’র অতিরিক্ত আইজিপি সিদ্দিকুর রহমান, অতিরিক্ত আইজিপি (ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) ফাতেমা বেগম এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।