ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বড়দিন দেশের সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিকে আরো সুদৃঢ় করবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। এখানে রয়েছে সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষের নিজস্ব ধর্ম পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা।’

প্রধানমন্ত্রী শুভ বড়দিনকে পুণ্যদিন হিসেবে উল্লেখ করেন এবং এ উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়সহ জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে মানবতার মহান ব্রতে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে


আসার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শুভ ‘বড়দিন’ উপলক্ষে দেয়া আজ এক বাণীতে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী ‘বড়দিন’ উপলক্ষে এই সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট এদিনে বেথেলহেমে জন্মগ্রহণ করেন। শোষণমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য পৃথিবীতে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই ছিল যিশুখ্রিস্টের অন্যতম ব্রত। বিপন্ন ও অনাহারক্লিষ্ট মানুষের জন্য মহামতি যিশু নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তার জীবনাচারণ ও দৃঢ় চারিত্রিক গুণাবলির জন্য মানব ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন।’

তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, বড়দিন দেশের খ্রিস্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মধ্যকার বিরাজমান সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিকে আরো সুদৃঢ় করবে। প্রধানমন্ত্রী আনন্দময় ও উৎসবমুখর বড়দিনে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী জনসাধারণের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

বড়দিন দেশের সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিকে আরো সুদৃঢ় করবে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০২:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। এখানে রয়েছে সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষের নিজস্ব ধর্ম পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা।’

প্রধানমন্ত্রী শুভ বড়দিনকে পুণ্যদিন হিসেবে উল্লেখ করেন এবং এ উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়সহ জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে মানবতার মহান ব্রতে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে


আসার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শুভ ‘বড়দিন’ উপলক্ষে দেয়া আজ এক বাণীতে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী ‘বড়দিন’ উপলক্ষে এই সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট এদিনে বেথেলহেমে জন্মগ্রহণ করেন। শোষণমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য পৃথিবীতে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই ছিল যিশুখ্রিস্টের অন্যতম ব্রত। বিপন্ন ও অনাহারক্লিষ্ট মানুষের জন্য মহামতি যিশু নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তার জীবনাচারণ ও দৃঢ় চারিত্রিক গুণাবলির জন্য মানব ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন।’

তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, বড়দিন দেশের খ্রিস্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মধ্যকার বিরাজমান সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিকে আরো সুদৃঢ় করবে। প্রধানমন্ত্রী আনন্দময় ও উৎসবমুখর বড়দিনে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী জনসাধারণের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।