বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ সিপিএ স্মল ব্রাঞ্চের চেয়ারপারসন ও মাল্টা সংসদের স্পিকার এঞ্জেলো ফারুগিয়া বলেছেন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং উপযুক্ত দিক নির্দেশনার অভাবে যুবারা রাজনীতিতে আসতে নিরুৎসাহিত হচ্ছে। এ সব কারণে আমার তাদেরকে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করাতে পারছি না।
তিনি বলেন, সিপিএ অন্তর্ভুক্ত ৪৩টি দেশ রয়েছে যাদের জনসংখ্যা ৫ লাখের নিচে।
এ সব দেশকে সিপিএ’র ‘স্মল ব্রাঞ্চ’ হিসেবে গণ্য করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর হোটেল রেডিসন ব্লু’তে স্মল ব্রাঞ্চের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে আসলে আইন প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে।
এঞ্জেলো ফারুগিয়া বলেন, স্মল ব্রাঞ্চের দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে তিনটি ইস্যু গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়। এগুলো হচ্ছে, নারীদের জন্য সমান সুযোগ সৃ্ষ্টি করা, জলবায়ু পরিবর্তন, রাজনীতিতে তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণ ও প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীদের সমাজের মূল স্রোতে আনা।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ভৌগলিকভাবে জীবনযাত্রা পরিবর্তিত হচ্ছে। ক্ষতি মোকাবেলায় উন্নত দেশগুলোকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। সেসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
৬৩টি দেশ সিপিএ অন্তর্ভুক্ত হলেও ৪৩টি দেশ স্মল ব্রাঞ্চের অন্তর্ভুক্ত।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, গত দুই বছর তিনি সিপিএ’র চেয়ারপারসন হিসেবে অনেক কাজ করেছেন। তার অনেক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছে।