ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিখরকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন দাখিল করলেন সাকিব

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রীর সাবেক সহকারী একান্ত সচিব ও সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখরকে সঙ্গে নিয়ে নিজের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক সাকিব আল হাসান। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে সাকিব আল হাসান জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে গিয়ে মাগুরা জেলা প্রশাসক মুহম্মাদ আবু নাসের বেগের হাতে নিজের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

এ সময় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ ফ ম আবদুল ফাত্তাহ, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুণ্ডু, সহসভাপতি মুন্সী রেজাউল হক প্রমুখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে মাগুরা-২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বিরেন সিকদারও এখানে নিজের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে সাকিব আল হাসান স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলো। এরপর যাচাই বাছাই হলে দলীয় সভায় সবাইকে নিয়ে বসব। সেখানেই নির্ধারণ করা হবে কীভাবে নির্বাচনী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হবে। তবে নিজ আসনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে নিজস্ব কিছু ভাবনা রয়েছে সেগুলো ভবিষ্যতে সবাই দেখতে পাবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

শিখরকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন দাখিল করলেন সাকিব

আপডেট টাইম : ১২:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রীর সাবেক সহকারী একান্ত সচিব ও সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখরকে সঙ্গে নিয়ে নিজের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক সাকিব আল হাসান। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে সাকিব আল হাসান জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে গিয়ে মাগুরা জেলা প্রশাসক মুহম্মাদ আবু নাসের বেগের হাতে নিজের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

এ সময় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ ফ ম আবদুল ফাত্তাহ, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুণ্ডু, সহসভাপতি মুন্সী রেজাউল হক প্রমুখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে মাগুরা-২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বিরেন সিকদারও এখানে নিজের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে সাকিব আল হাসান স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলো। এরপর যাচাই বাছাই হলে দলীয় সভায় সবাইকে নিয়ে বসব। সেখানেই নির্ধারণ করা হবে কীভাবে নির্বাচনী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হবে। তবে নিজ আসনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে নিজস্ব কিছু ভাবনা রয়েছে সেগুলো ভবিষ্যতে সবাই দেখতে পাবে।