দুর্নীতি ও ভুল নীতির কারণে সরকার বারবার গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বাড়িয়ে জনগণের নাভিশ্বাস তুলছে বলে অভিযোগ করেছেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ। ‘ভোক্তা পর্যায়ে গ্যাসের অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির পাঁয়তারার প্রতিবাদে আয়োজিত জনতার গণশুনানী’তে তিনি এ অভিযোগ করেন। বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ শুনানি হয়।
আনু মোহাম্মদ বলেন, এই খাতে সংস্কার আনা গেলে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য আরো কমানো সম্ভব। গ্যাস যেহেতু জ্বালানি খাতের প্রাথমিক উৎস তাই গ্যাসের মূল্য বাড়লে বিদ্যুতের মূল্যও বেড়ে যাবে। এতে পণ্য পরিবহন, গণপরিবহন, ব্যবসা বাণিজ্য সকল খাতে খরচ বেড়ে যাবে। অনতিবিলম্বে এই জনবিরোধী প্রস্তাব বাতিলের দাবি জানান তিনি।
শুনানিতে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, পেট্রবাংলার অধীন কোম্পানিগুলো ভুল তথ্য-উপাত্ত দিয়ে রাজস্ব ঘাটতি মেটানোর কথা বলে গ্যাসের দাম ৬৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে। কিন্তু বিইআরসির গণশুনানীতে উঠে এসেছে প্রতিটি কোম্পানি লাভজনক অবস্থায় রয়েছে। এদের শত শত কোটি টাকার এফডিআর ব্যাংকে গচ্ছিত রয়েছে।
আনু মোহাম্মদ বলেন, এই খাতে সংস্কার আনা গেলে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য আরো কমানো সম্ভব। গ্যাস যেহেতু জ্বালানি খাতের প্রাথমিক উৎস তাই গ্যাসের মূল্য বাড়লে বিদ্যুতের মূল্যও বেড়ে যাবে। এতে পণ্য পরিবহন, গণপরিবহন, ব্যবসা বাণিজ্য সকল খাতে খরচ বেড়ে যাবে। অনতিবিলম্বে এই জনবিরোধী প্রস্তাব বাতিলের দাবি জানান তিনি।
শুনানিতে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, পেট্রবাংলার অধীন কোম্পানিগুলো ভুল তথ্য-উপাত্ত দিয়ে রাজস্ব ঘাটতি মেটানোর কথা বলে গ্যাসের দাম ৬৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে। কিন্তু বিইআরসির গণশুনানীতে উঠে এসেছে প্রতিটি কোম্পানি লাভজনক অবস্থায় রয়েছে। এদের শত শত কোটি টাকার এফডিআর ব্যাংকে গচ্ছিত রয়েছে।