ঢাকা , শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিয়া-খালেদাকে ধিক্কার…

গোলাম আযম এবং নিজামীর মত যুদ্ধাপরাধীদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসনের কারণে জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার প্রতি ধিক্কার জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। বুধবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ ধিক্কার জানান। জয়ের ওই স্ট্যাটাসটি হুবুহু তুলে ধরা হলো-
“গতকাল জঘন্যতম একজন রাজাকার নিজামির ফাঁসি হয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জামায়াত ও পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে ৩০ লক্ষ শহীদের খুনের বিচার করতে ৪৫ বছর লেগে গেছে।
দেশ থেকে পলাতক নিজামি এবং গোলাম আজমকে দেশে ফিরিয়ে এনে জিয়াউর রহমান তাদেরকে নাগরিকত্ব দেন। তার স্ত্রী খালেদা জিয়া নিজামিকে তার সরকারের মন্ত্রী বানিয়েছিলেন। তাদেরকে ধিক্কার জানাই।
নিজামি এবং বাকি যুদ্ধাপরাধীদেরকে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা বিচারের আওতায় আনেন। এটি পুরো আওয়ামী লীগের এক অসাধারণ অর্জন। যুদ্ধাপরাধীদেরকে অভিযুক্ত করে দোষী সাব্যস্ত থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরদেরকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।
জয় বাংলা !
জয় বঙ্গবন্ধু !”

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

জিয়া-খালেদাকে ধিক্কার…

আপডেট টাইম : ০৬:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০১৬

গোলাম আযম এবং নিজামীর মত যুদ্ধাপরাধীদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসনের কারণে জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার প্রতি ধিক্কার জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। বুধবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ ধিক্কার জানান। জয়ের ওই স্ট্যাটাসটি হুবুহু তুলে ধরা হলো-
“গতকাল জঘন্যতম একজন রাজাকার নিজামির ফাঁসি হয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জামায়াত ও পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে ৩০ লক্ষ শহীদের খুনের বিচার করতে ৪৫ বছর লেগে গেছে।
দেশ থেকে পলাতক নিজামি এবং গোলাম আজমকে দেশে ফিরিয়ে এনে জিয়াউর রহমান তাদেরকে নাগরিকত্ব দেন। তার স্ত্রী খালেদা জিয়া নিজামিকে তার সরকারের মন্ত্রী বানিয়েছিলেন। তাদেরকে ধিক্কার জানাই।
নিজামি এবং বাকি যুদ্ধাপরাধীদেরকে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা বিচারের আওতায় আনেন। এটি পুরো আওয়ামী লীগের এক অসাধারণ অর্জন। যুদ্ধাপরাধীদেরকে অভিযুক্ত করে দোষী সাব্যস্ত থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরদেরকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।
জয় বাংলা !
জয় বঙ্গবন্ধু !”