ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তুমি সব সময়েই আমার সুপার হিরো : শিশির

 বাঙালী কণ্ঠঃ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অসম্ভবকে সম্ভব করে নিউজিল্যান্ডকে পাঁচ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। টাইগারদের এ জয়ের কারিগর মাহমুদউল্লাহ এবং সাকিব আল হাসান। বিশ্ব ক্রিকেটকে অবাক করে রেকর্ড ২২৪ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ-সাকিব।

চারদিকে চলছে সাকিব-রিয়াদ বন্দনা। বাদ যাননি সাকিব স্ত্রী শিশিরও। নিজের ফেসবুক পেজে প্রিয় মানুষটিকে বসিয়েছেন সেরার আসনে। ‘ব্যাপার না তুমি সবসময়েই আমার সুপার হিরো। কেবল তুমিই জানো তোমার অবস্থান সম্পর্কে।’

উল্লেখ্য, নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২৬৫ রানের টার্গেটে


যখন ১২ রানে ৩ উইকেট এবং ৩৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ছিল বাংলাদেশ তখন সবাই মনে করেছিল বাংলাদেশের জয় অসম্ভব। কিন্তু সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে বাংলাদেশকে জেতান সাকিব-মাহমুদুল্লাহ জুটি।

পাঁচ উইকেট হাতে রেখে ১৬ বল বাকি থাকতে জয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। সাকিব ১১৫ বলে ১১৪ রান ও মাহমুদুল্লাহ ১১৭ বলে ১০২ রান করেন। দলীয় টার্গেট ২৬৫ রানের মধ্য এই জুটিই করে ২২৪ রান। তাদের অসাধারণ এই পার্টনারশীপে খুশির জোয়ারে ভাসলো পুরো বাংলাদেশ।

কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেনে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ২৬৫ রানের টার্গেট দেয় বাংলাদেশকে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শূণ্য রানে তামিমকে ও দলীয় ১২ রানে সৌম্য ও সাব্বিরকে হারিয়ে ছন্দ হারায় বাংলাদেশ। এরপর দলীয় ৩৩ রানের মাথায় মুশফিককে হারিয়ে পথ হারায় বাংলাদেশ।

তবে মূলধারায় ফিরতে বেশি সময় নেয়নি টাইগাররা। অভিজ্ঞ সাকিব-মাহমুদুল্লাহ হাল ধরে বাংলাদেশের। সেই হাল তখনই ছাড়লেন তারা যখন জয়ের দ্বারপ্রান্তে দল। অসাধারণ জয়ে সেমিফাইনালে স্বপ্ন এখনও ধরে রাখলো বাংলাদেশ। তবে সেমিতে যেতে হলে আজ চলমান ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটা ফলাফলের ওপর নজর রাখতে হবে।

 

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

তুমি সব সময়েই আমার সুপার হিরো : শিশির

আপডেট টাইম : ০৫:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০১৭

 বাঙালী কণ্ঠঃ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অসম্ভবকে সম্ভব করে নিউজিল্যান্ডকে পাঁচ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। টাইগারদের এ জয়ের কারিগর মাহমুদউল্লাহ এবং সাকিব আল হাসান। বিশ্ব ক্রিকেটকে অবাক করে রেকর্ড ২২৪ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ-সাকিব।

চারদিকে চলছে সাকিব-রিয়াদ বন্দনা। বাদ যাননি সাকিব স্ত্রী শিশিরও। নিজের ফেসবুক পেজে প্রিয় মানুষটিকে বসিয়েছেন সেরার আসনে। ‘ব্যাপার না তুমি সবসময়েই আমার সুপার হিরো। কেবল তুমিই জানো তোমার অবস্থান সম্পর্কে।’

উল্লেখ্য, নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২৬৫ রানের টার্গেটে


যখন ১২ রানে ৩ উইকেট এবং ৩৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ছিল বাংলাদেশ তখন সবাই মনে করেছিল বাংলাদেশের জয় অসম্ভব। কিন্তু সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে বাংলাদেশকে জেতান সাকিব-মাহমুদুল্লাহ জুটি।

পাঁচ উইকেট হাতে রেখে ১৬ বল বাকি থাকতে জয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। সাকিব ১১৫ বলে ১১৪ রান ও মাহমুদুল্লাহ ১১৭ বলে ১০২ রান করেন। দলীয় টার্গেট ২৬৫ রানের মধ্য এই জুটিই করে ২২৪ রান। তাদের অসাধারণ এই পার্টনারশীপে খুশির জোয়ারে ভাসলো পুরো বাংলাদেশ।

কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেনে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ২৬৫ রানের টার্গেট দেয় বাংলাদেশকে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শূণ্য রানে তামিমকে ও দলীয় ১২ রানে সৌম্য ও সাব্বিরকে হারিয়ে ছন্দ হারায় বাংলাদেশ। এরপর দলীয় ৩৩ রানের মাথায় মুশফিককে হারিয়ে পথ হারায় বাংলাদেশ।

তবে মূলধারায় ফিরতে বেশি সময় নেয়নি টাইগাররা। অভিজ্ঞ সাকিব-মাহমুদুল্লাহ হাল ধরে বাংলাদেশের। সেই হাল তখনই ছাড়লেন তারা যখন জয়ের দ্বারপ্রান্তে দল। অসাধারণ জয়ে সেমিফাইনালে স্বপ্ন এখনও ধরে রাখলো বাংলাদেশ। তবে সেমিতে যেতে হলে আজ চলমান ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটা ফলাফলের ওপর নজর রাখতে হবে।