ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অস্ট্রেলিয়া পৌঁছেছেন মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অস্ট্রেলিয়া পৌঁছেছেন। সেখানে তাকে স্বাগত জানান দলটির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক।

বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা অস্ট্রেলিয়া পৌঁছানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।

এর আগে বুধবার (০৯ অক্টোবর) রাতে মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে অস্ট্রেলিয়া উদ্দেশে রওনা হন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মির্জা ফখরুলের বড় মেয়ে ডা. শামারুহ মির্জা একজন চিকিৎসা বিজ্ঞানী। ২০০৬ সাল থেকে তিনি স্থায়ীভাবে অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরাতে বাস করছেন। চিকিৎসক হলেও মূলত তিনি একজন নারী সংগঠক হিসেবে সমধিক পরিচিত।

বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডের নারীদের তাদের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করতে এবং আত্মবিশ্বাস অর্জনের জন্য একটি নিরাপদ স্থান দিতে শামারুহ ২০১৭ সালে সিতারার গল্প (সিতারাস স্টোরি) নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। এর সহপ্রতিষ্ঠাতা তিনি। এই সংস্থাটি কর্মশালা, আলোচনা, সেমিনার ও সৃজনশীল প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে- যা নারীদের মানসিক স্বাস্থ্য, অক্ষমতা, পারিবারিক সহিংসতা ও দক্ষতা উন্নয়ন নিয়ে কথা বলতে সহায়তা করে। ২০২১ সালে স্বেচ্ছাসেবকমূলক ও অলাভজনক সংস্থাটিকে মানসিক স্বাস্থ্য পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। শামারুহ নিজেও ক্যানবেরা ‘কমিউনিটি স্পিরিটস অ্যাওয়ার্ড-২০২১’ পেয়েছিলেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

অস্ট্রেলিয়া পৌঁছেছেন মির্জা ফখরুল

আপডেট টাইম : ০১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অস্ট্রেলিয়া পৌঁছেছেন। সেখানে তাকে স্বাগত জানান দলটির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক।

বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা অস্ট্রেলিয়া পৌঁছানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।

এর আগে বুধবার (০৯ অক্টোবর) রাতে মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে অস্ট্রেলিয়া উদ্দেশে রওনা হন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মির্জা ফখরুলের বড় মেয়ে ডা. শামারুহ মির্জা একজন চিকিৎসা বিজ্ঞানী। ২০০৬ সাল থেকে তিনি স্থায়ীভাবে অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরাতে বাস করছেন। চিকিৎসক হলেও মূলত তিনি একজন নারী সংগঠক হিসেবে সমধিক পরিচিত।

বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডের নারীদের তাদের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করতে এবং আত্মবিশ্বাস অর্জনের জন্য একটি নিরাপদ স্থান দিতে শামারুহ ২০১৭ সালে সিতারার গল্প (সিতারাস স্টোরি) নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। এর সহপ্রতিষ্ঠাতা তিনি। এই সংস্থাটি কর্মশালা, আলোচনা, সেমিনার ও সৃজনশীল প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে- যা নারীদের মানসিক স্বাস্থ্য, অক্ষমতা, পারিবারিক সহিংসতা ও দক্ষতা উন্নয়ন নিয়ে কথা বলতে সহায়তা করে। ২০২১ সালে স্বেচ্ছাসেবকমূলক ও অলাভজনক সংস্থাটিকে মানসিক স্বাস্থ্য পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। শামারুহ নিজেও ক্যানবেরা ‘কমিউনিটি স্পিরিটস অ্যাওয়ার্ড-২০২১’ পেয়েছিলেন।