ঢাকা , সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, বেড়েছে ঠাণ্ডাজনিত রোগ

উত্তরের হিমেল হাওয়ায় চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে গোটা জনপদ। তাপমাত্রা নেমেছে ১৪ ডিগ্রিতে।আজ সোমবার সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় ১৪ দশমিক ৫ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। এটি তাপমাত্রা চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

এদিকে শীতের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বেড়েছে শীতজনিত রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শিশু ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা। গত এক সপ্তাহে শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে তিন হাজারের বেশি বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন।

তিনি বলেন, শীতজনিত কারণে রোটা ভাইরাসে শিশু ডায়রিয়া রোগী বেড়েছে। নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যাও ব্যাপক হারে বাড়ছে।

এ ছাড়া শীতজনিত কারণে হাসপাতালের আউটডোরে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ শিশু ও বৃদ্ধ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। মাজেদুল ইসলাম নামের এক শ্রমিক বলেন, শীত এসে পড়েছে। ভোরে কাজ করার সময় হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে। আর কয়েকদিনের মধ্যে শীতের তীব্রতা আরও বাড়বে। তখন কাজ করা মুশকিল হয়ে পড়বে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, বেড়েছে ঠাণ্ডাজনিত রোগ

আপডেট টাইম : ২৯ মিনিট আগে

উত্তরের হিমেল হাওয়ায় চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে গোটা জনপদ। তাপমাত্রা নেমেছে ১৪ ডিগ্রিতে।আজ সোমবার সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় ১৪ দশমিক ৫ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। এটি তাপমাত্রা চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

এদিকে শীতের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বেড়েছে শীতজনিত রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শিশু ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা। গত এক সপ্তাহে শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে তিন হাজারের বেশি বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন।

তিনি বলেন, শীতজনিত কারণে রোটা ভাইরাসে শিশু ডায়রিয়া রোগী বেড়েছে। নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যাও ব্যাপক হারে বাড়ছে।

এ ছাড়া শীতজনিত কারণে হাসপাতালের আউটডোরে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ শিশু ও বৃদ্ধ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। মাজেদুল ইসলাম নামের এক শ্রমিক বলেন, শীত এসে পড়েছে। ভোরে কাজ করার সময় হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে। আর কয়েকদিনের মধ্যে শীতের তীব্রতা আরও বাড়বে। তখন কাজ করা মুশকিল হয়ে পড়বে।