ঢাকা , শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জয়পুরহাটে ৪ দিন ধরে দেখা নেই সূর্যের

জয়পুরহাটে চার দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি। ঘন কুয়াশা আর হিম বাতাসের কারণে দিন দিন বাড়ছে শীতের তীব্রতা। প্রতিদিনই কমছে দিন ও রাতের তাপমাত্রা।আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আজও দেখা মেলেনি সূর্যের।

এর আগে গতকাল বুধবার সারাদিন সূর্যের দেখা মেলেনি। ঘন কুয়াশায় ঢেকে ছিল চারদিক। এদিন সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে নওগাঁর আবহাওয়া অফিস।

এদিকে, দিনভর হালকা কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। ফলে দিনমজুর, কৃষি শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, বুধবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

জয়পুরহাট সদর উপজেলার হিচমী গ্রামের বৃদ্ধ মোজাম্মেল হক বলেন, ‌‘আমরা গরিব মানুষ। শীতের কাপড় তেমন নেই, শীত নিবারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। কেউ গরম কাপড় দিয়ে সহযোগিতা করলে ভালো হতো।’

জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক আফরোজা আকতার চৌধুরী বলেন, শীতের জন্য এখনো শীতবস্ত্র বরাদ্দ আসেনি। তবে কিছু কিছু জায়গায় শীতবস্ত্র ম্যানেজ করে দেওয়া হচ্ছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

জয়পুরহাটে ৪ দিন ধরে দেখা নেই সূর্যের

আপডেট টাইম : ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

জয়পুরহাটে চার দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি। ঘন কুয়াশা আর হিম বাতাসের কারণে দিন দিন বাড়ছে শীতের তীব্রতা। প্রতিদিনই কমছে দিন ও রাতের তাপমাত্রা।আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আজও দেখা মেলেনি সূর্যের।

এর আগে গতকাল বুধবার সারাদিন সূর্যের দেখা মেলেনি। ঘন কুয়াশায় ঢেকে ছিল চারদিক। এদিন সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে নওগাঁর আবহাওয়া অফিস।

এদিকে, দিনভর হালকা কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। ফলে দিনমজুর, কৃষি শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, বুধবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

জয়পুরহাট সদর উপজেলার হিচমী গ্রামের বৃদ্ধ মোজাম্মেল হক বলেন, ‌‘আমরা গরিব মানুষ। শীতের কাপড় তেমন নেই, শীত নিবারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। কেউ গরম কাপড় দিয়ে সহযোগিতা করলে ভালো হতো।’

জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক আফরোজা আকতার চৌধুরী বলেন, শীতের জন্য এখনো শীতবস্ত্র বরাদ্দ আসেনি। তবে কিছু কিছু জায়গায় শীতবস্ত্র ম্যানেজ করে দেওয়া হচ্ছে।