ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
টাকার পাহাড় গড়েছেন তারা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে শেখ হাসিনা: সেলিমা রহমান ভারতে থাকার বৈধ মেয়াদ শেষ, কী ঘটবে শেখ হাসিনার ভাগ্যে ভারতে ‘এক দেশ এক ভোট’ কি সত্যিই হবে পুলিশের কাজ পুলিশকে দিয়েই করাতে হবে, আইন হাতে তুলে নেওয়া যাবে না জাতিসংঘ অধিবেশন নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে ড. ইউনূসের বৈশ্বিক-আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য পাকিস্তান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক জরুরি: বাইডেন ইলিশের দাম কমছে না কেন বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের মধ্যে হাতাহাতি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের মধ্যে হাতাহাতি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন

যেসব ফুলের স্পর্শেই মৃত্যু হয় মানুষের

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ সম্প্রতি ব্রিটেনের বিজ্ঞানীরা মানুষকে সচেতন করতে পাঁচ প্রকারের মানুষখেকো ফুলের সঙ্গে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেন। বিজ্ঞানীদের পরিচয় করিয়ে দেয়া ওই পাঁচ প্রকারের ফুলের বর্ণনা নিম্নে তুলে ধরা হলো।
মঙ্কসহুড: এটি অ্যাকোনাইট নামেও পরিচিত। বড় আকারের লম্বাটে সবুজ পাতা আর বেগুনি রঙের লম্বা ফুল। এর স্পর্শে হৃদক্রিয়া বন্ধ হতে থাকবে। ত্বকের ভেতরে নিমিষেই প্রবেশ করে এটি। ব্রিটেনের সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণঘাতী উদ্ভিত এটি।

ফক্সগ্লাভ: বনে জন্মালেও মানুষের কাছে খুব প্রিয় এক আকর্ষণীয় চেহারার কারণে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেগুনি রঙের ফুলগুলোর মধ্যে লাল আর হলুদের প্রিন্ট দেখা যায়। এর সামান্য অংশ মুখে গেলে বমি, ডায়রিয়া এবং হৃদক্রিয়া বন্ধ হওয়ার মতো ঘটনা ঘটবে। ত্বকে স্পর্শ লাগলে চুলকানি হয়।

কুকু পিন্ট: লর্ডস অ্যান্ড লেডিস নামেও সুপরিচিত। বনে-বাদাড়ে জন্মে। ফুলগুলো গোলাকার। এর চারদিকে সবুজ পাতা হুডের মতো ঢেকে রাখে। খাওয়ামাত্র শ্বাস বন্ধ হতে থাকবে। অনেকে এর কারণে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে হয়েছে।

ইংলিশ ইয়েও: লাল গোলাকার ফলের মতো দেখতে। এর পাতাসহ সবকিছুই বিষাক্ত। খেয়ে ফেললে মাথা ঘোরানো, শুকনো মুখ এবং চোখের পিউপিলের প্রসারণ ঘটে। হৃৎস্পন্দন এলোমেলো হয়ে যায় এবং মৃত্যুও ঘটতে পারে।

হেমলক: এটা ব্রিটেনের নিজস্ব উদ্ভিদ নয়। তবে প্রায় সব জায়গায় দেখা মেলে। সাধারণত নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে দেখা যায়। এটি খাওয়ামাত্র ফুসফুস কার্যক্ষমতা হারাতে থাকে এবং এতে মৃত্যু নিশ্চিত। সক্রেটিসের জীবনাবসান ঘটায় এই হেমলক।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

টাকার পাহাড় গড়েছেন তারা

যেসব ফুলের স্পর্শেই মৃত্যু হয় মানুষের

আপডেট টাইম : ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ সম্প্রতি ব্রিটেনের বিজ্ঞানীরা মানুষকে সচেতন করতে পাঁচ প্রকারের মানুষখেকো ফুলের সঙ্গে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেন। বিজ্ঞানীদের পরিচয় করিয়ে দেয়া ওই পাঁচ প্রকারের ফুলের বর্ণনা নিম্নে তুলে ধরা হলো।
মঙ্কসহুড: এটি অ্যাকোনাইট নামেও পরিচিত। বড় আকারের লম্বাটে সবুজ পাতা আর বেগুনি রঙের লম্বা ফুল। এর স্পর্শে হৃদক্রিয়া বন্ধ হতে থাকবে। ত্বকের ভেতরে নিমিষেই প্রবেশ করে এটি। ব্রিটেনের সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণঘাতী উদ্ভিত এটি।

ফক্সগ্লাভ: বনে জন্মালেও মানুষের কাছে খুব প্রিয় এক আকর্ষণীয় চেহারার কারণে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেগুনি রঙের ফুলগুলোর মধ্যে লাল আর হলুদের প্রিন্ট দেখা যায়। এর সামান্য অংশ মুখে গেলে বমি, ডায়রিয়া এবং হৃদক্রিয়া বন্ধ হওয়ার মতো ঘটনা ঘটবে। ত্বকে স্পর্শ লাগলে চুলকানি হয়।

কুকু পিন্ট: লর্ডস অ্যান্ড লেডিস নামেও সুপরিচিত। বনে-বাদাড়ে জন্মে। ফুলগুলো গোলাকার। এর চারদিকে সবুজ পাতা হুডের মতো ঢেকে রাখে। খাওয়ামাত্র শ্বাস বন্ধ হতে থাকবে। অনেকে এর কারণে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে হয়েছে।

ইংলিশ ইয়েও: লাল গোলাকার ফলের মতো দেখতে। এর পাতাসহ সবকিছুই বিষাক্ত। খেয়ে ফেললে মাথা ঘোরানো, শুকনো মুখ এবং চোখের পিউপিলের প্রসারণ ঘটে। হৃৎস্পন্দন এলোমেলো হয়ে যায় এবং মৃত্যুও ঘটতে পারে।

হেমলক: এটা ব্রিটেনের নিজস্ব উদ্ভিদ নয়। তবে প্রায় সব জায়গায় দেখা মেলে। সাধারণত নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে দেখা যায়। এটি খাওয়ামাত্র ফুসফুস কার্যক্ষমতা হারাতে থাকে এবং এতে মৃত্যু নিশ্চিত। সক্রেটিসের জীবনাবসান ঘটায় এই হেমলক।