ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জাবিতে পাখি সুরক্ষায় ছাত্রদলের ভিন্নধর্মী উদ্যোগ যে পাখি উড়ন্ত অবস্থায় ডিম পাড়ে, মাটিতে পড়ার আগে বাচ্চা ফুটে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্র-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হচ্ছেন যারা প্রাথমিকে শিক্ষার্থীদের খাবার কর্মসূচি চালু করা হবে : উপদেষ্টা উপদেষ্টা ফারুকী-বশিরকে নিয়ে বিতর্ক, যা বললেন মাহফুজ আলম নেতাকর্মীদের রেখে স্বার্থপরের মত পালিয়ে গেছেন শেখ হাসিনা: রিজভী সেনাবাহিনী কতদিন মাঠে থাকবে, তা অন্তর্বর্তী সরকারই নির্ধারণ করবে: সেনাসদর জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে এলডিসি’র বৈঠকে যা বললেন ড. ইউনূস ঊনপঞ্চাশে আমিশার জীবনে প্রেম আ.লীগ কি আগামী নির্বাচনে আসবে? যা বললেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

হোসেনপুর পাট চাষ করে লাভবান হচ্ছে কৃষকরা

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ হোসেনপুরে পাট চাষে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে। পাট জাত পন্যের চাহিদা এবং দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর হোসেনপুর উপজেলায় পাটের আবাদ বেশী হয়েছে। এক সময় দেশের প্রধান অর্থকারী ফসল ছিলো পাট। বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশীক মুদ্রা অর্জন করা হত এ পাট থেকে। তাই পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয়।

বর্তমানে গ্রামঞ্চলের কৃষকরা পাট চাষে লাভবান হওয়ায় আবাদি ও অনাবাদি জমিতে বিভিন্ন জাতের তুষা, বট ও দেশীয় জাতের পাট বপন করে। হোসনেপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানায়, এ বছর উপজেলার একটি পৌরসভা সহ ছয়টি ইউনিয়নে মোট ১ হাজার ৭ শত হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়েছে।

ধুলজরী গ্রামের কৃষক আব্দুল মালেক জানান, এ বছর বৃষ্টির পরিমান কম থাকায় ডোবা এবং জমির অল্প পানিতে পাট জাঁক দিতে সমস্যা হয়েছে, কিন্তু বাজারে দাম ভাল থাকায় কৃষকরা খুশি। বাজারে প্রতি মন পাট ১৬শত থেকে ১৮শত টাকা ধরে পাট বিক্রি হচ্ছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: ইমরুল কায়েস জানান, আবহাওয়া অনুকুল ও রোগ বালাই কম থাকায় পাটের উৎপাদন ভাল হয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জাবিতে পাখি সুরক্ষায় ছাত্রদলের ভিন্নধর্মী উদ্যোগ

হোসেনপুর পাট চাষ করে লাভবান হচ্ছে কৃষকরা

আপডেট টাইম : ০৩:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অগাস্ট ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ হোসেনপুরে পাট চাষে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে। পাট জাত পন্যের চাহিদা এবং দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর হোসেনপুর উপজেলায় পাটের আবাদ বেশী হয়েছে। এক সময় দেশের প্রধান অর্থকারী ফসল ছিলো পাট। বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশীক মুদ্রা অর্জন করা হত এ পাট থেকে। তাই পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয়।

বর্তমানে গ্রামঞ্চলের কৃষকরা পাট চাষে লাভবান হওয়ায় আবাদি ও অনাবাদি জমিতে বিভিন্ন জাতের তুষা, বট ও দেশীয় জাতের পাট বপন করে। হোসনেপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানায়, এ বছর উপজেলার একটি পৌরসভা সহ ছয়টি ইউনিয়নে মোট ১ হাজার ৭ শত হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়েছে।

ধুলজরী গ্রামের কৃষক আব্দুল মালেক জানান, এ বছর বৃষ্টির পরিমান কম থাকায় ডোবা এবং জমির অল্প পানিতে পাট জাঁক দিতে সমস্যা হয়েছে, কিন্তু বাজারে দাম ভাল থাকায় কৃষকরা খুশি। বাজারে প্রতি মন পাট ১৬শত থেকে ১৮শত টাকা ধরে পাট বিক্রি হচ্ছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: ইমরুল কায়েস জানান, আবহাওয়া অনুকুল ও রোগ বালাই কম থাকায় পাটের উৎপাদন ভাল হয়েছে।