ঢাকা , শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিতলির প্রভাবে ঝরবে বৃষ্টি উপকূলে ৪ নম্বর বিপদসংকেত

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ভারতের ওডিশা রাজ্যের গোপালপুরে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঘূর্ণিঝড় তিতলি আঘাত হেনেছে। প্রায় তিন লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কেউ হতাহত হয়নি। ওডিশা থেকে দুর্বল হয়ে তিতলি বাংলাদেশের দিকে আসবে।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক জানান, তিতলির প্রভাবে উপকূলীয়সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হবে। আগামীকাল শুক্রবারও এর প্রভাবে বৃষ্টি হবে। চট্টগ্রাম, মোংলা, পায়রা সমুদ্রবন্দর ও কক্সবাজারে ৪ নম্বর বিপদসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

বার্তাসংস্থা এএনআইয়ের খবরে বলা হয়েছে, ঘণ্টায় ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার বেগে তিতলি বয়ে চলেছে। ওডিশার বিভিন্ন এলাকায় গাছ এবং বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে গেছে। বিভিন্ন অঞ্চল বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে রেল চলাচল করছে না। অতিবৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ভূমিধস হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নাভিন পাটনায়েক ঘূর্ণিঝড় তিতলিকবলিত এলাকাগুলোর কালেক্টরদের দ্রুত আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার করার নির্দেশ দিয়েছেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তিতলির প্রভাবে ঝরবে বৃষ্টি উপকূলে ৪ নম্বর বিপদসংকেত

আপডেট টাইম : ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ অক্টোবর ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ভারতের ওডিশা রাজ্যের গোপালপুরে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঘূর্ণিঝড় তিতলি আঘাত হেনেছে। প্রায় তিন লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কেউ হতাহত হয়নি। ওডিশা থেকে দুর্বল হয়ে তিতলি বাংলাদেশের দিকে আসবে।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক জানান, তিতলির প্রভাবে উপকূলীয়সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হবে। আগামীকাল শুক্রবারও এর প্রভাবে বৃষ্টি হবে। চট্টগ্রাম, মোংলা, পায়রা সমুদ্রবন্দর ও কক্সবাজারে ৪ নম্বর বিপদসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

বার্তাসংস্থা এএনআইয়ের খবরে বলা হয়েছে, ঘণ্টায় ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার বেগে তিতলি বয়ে চলেছে। ওডিশার বিভিন্ন এলাকায় গাছ এবং বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে গেছে। বিভিন্ন অঞ্চল বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে রেল চলাচল করছে না। অতিবৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ভূমিধস হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নাভিন পাটনায়েক ঘূর্ণিঝড় তিতলিকবলিত এলাকাগুলোর কালেক্টরদের দ্রুত আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার করার নির্দেশ দিয়েছেন।