ঢাকা , বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

‘মানুষই একমাত্র ভরসা, বিএনপিকে কেউ কিছু করে দেবে না’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৯০ সালের বিশ্ব ও আঞ্চলিক রাজনীতি এবং প্রেক্ষাপট আর এখনকার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ’৯০ সালে জেহাদের মৃত্যু পুরো দেশে আগুন জ্বেলে দিয়েছিল। সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল।

এখন সরকারবিরোধী আন্দোলনে এক হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ দিয়েছে। কিন্তু তাদের ব্যাপারে আবেগ সৃষ্টি করা যায়নি। মানুষের মধ্যে প্রতিবাদ করার বোধ জাগ্রত করে দিতে হবে। মানুষই


একমাত্র ভরসা। অন্য কেউ বিএনপিকে কিছু করে দেবে না।

আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিলনায়তনে এক স্মরণসভায় এ আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম।

ফখরুল বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু তখনকার পরিস্থিতির কারণে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন হয়নি। ভূরাজনীতি নিজেদের পক্ষে আনা গেলে হয়তো সে বিজয় অর্জিত হতো।

এনজিওর নিবন্ধন বাতিলসংক্রান্ত আইনের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এখন সরকার এনজিওর ওপর চড়াও হয়েছে। এরা কাউকে ছাড়বে না। জাতীয় ঐক্য না হলে কেউ রেহাই পাবে না। সবার মধ্যে বিদ্রোহ আসা উচিত, আন্দোলন আসা উচিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ-ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি আমানউল্লাহর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান, খায়রুল কবির, নাজিম উদ্দিন আলম, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা তারেক রহমানও খালাস

‘মানুষই একমাত্র ভরসা, বিএনপিকে কেউ কিছু করে দেবে না’

আপডেট টাইম : ০৬:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ অক্টোবর ২০১৬

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৯০ সালের বিশ্ব ও আঞ্চলিক রাজনীতি এবং প্রেক্ষাপট আর এখনকার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ’৯০ সালে জেহাদের মৃত্যু পুরো দেশে আগুন জ্বেলে দিয়েছিল। সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল।

এখন সরকারবিরোধী আন্দোলনে এক হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ দিয়েছে। কিন্তু তাদের ব্যাপারে আবেগ সৃষ্টি করা যায়নি। মানুষের মধ্যে প্রতিবাদ করার বোধ জাগ্রত করে দিতে হবে। মানুষই


একমাত্র ভরসা। অন্য কেউ বিএনপিকে কিছু করে দেবে না।

আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিলনায়তনে এক স্মরণসভায় এ আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম।

ফখরুল বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু তখনকার পরিস্থিতির কারণে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন হয়নি। ভূরাজনীতি নিজেদের পক্ষে আনা গেলে হয়তো সে বিজয় অর্জিত হতো।

এনজিওর নিবন্ধন বাতিলসংক্রান্ত আইনের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এখন সরকার এনজিওর ওপর চড়াও হয়েছে। এরা কাউকে ছাড়বে না। জাতীয় ঐক্য না হলে কেউ রেহাই পাবে না। সবার মধ্যে বিদ্রোহ আসা উচিত, আন্দোলন আসা উচিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ-ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি আমানউল্লাহর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান, খায়রুল কবির, নাজিম উদ্দিন আলম, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।