ঢাকা , শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

২৪ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা (২৩ হাজার ৭০০ কোটি) ঘাটতি রয়েছে। যা বাংলাদেশের জন্য নিম্ন আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হতে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের আইনগত সহযোগিতা না পাওয়া এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতার কারণেই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হচ্ছে না।

রাজধানীর বনানীতে পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের (পিআরআই) কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘ফাইন্যান্সিং সলিউশন ফর মাইক্রো, স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেস ইন বাংলাদেশ : ফাইন্ডিংস অ্যান্ড প্রস্পেক্টিভস’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকেও এ বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানায় পিআরআই। তারা জানায়, মিসিং মিডলের কারণে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বেশিরভাগ সময় টাকার অভাব অনুভব করেন। বড় অঙ্কের ব্যাংক ঋণগ্রহীতারা যত সহজে ঋণ নিতে পারেন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের তার চেয়ে অনেক বেশি বাধা অতিক্রম করতে হয়। এ বৈষম্যকে মূলত মিসিং মিডিল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম বলেন, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের টাকার প্রয়োজন হলে সবার আগে এনজিও অথবা দালালদের কাছে যান। তারা ব্যাংক ঋণ নেন না কেন একথা জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন, ‘আমাদের টাকার প্রয়োজন নেই।’ আমি চিন্তা করে দেখেছি, বিভিন্ন ধরনের তথ্য এবং কাগজপত্র চাওয়ার কারণে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে ভয় পান ক্ষুদ্র ও মাঝারি বিনিয়োগকারীরা।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

২৪ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে

আপডেট টাইম : ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০১৯

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা (২৩ হাজার ৭০০ কোটি) ঘাটতি রয়েছে। যা বাংলাদেশের জন্য নিম্ন আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হতে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের আইনগত সহযোগিতা না পাওয়া এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতার কারণেই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হচ্ছে না।

রাজধানীর বনানীতে পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের (পিআরআই) কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘ফাইন্যান্সিং সলিউশন ফর মাইক্রো, স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেস ইন বাংলাদেশ : ফাইন্ডিংস অ্যান্ড প্রস্পেক্টিভস’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকেও এ বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানায় পিআরআই। তারা জানায়, মিসিং মিডলের কারণে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বেশিরভাগ সময় টাকার অভাব অনুভব করেন। বড় অঙ্কের ব্যাংক ঋণগ্রহীতারা যত সহজে ঋণ নিতে পারেন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের তার চেয়ে অনেক বেশি বাধা অতিক্রম করতে হয়। এ বৈষম্যকে মূলত মিসিং মিডিল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম বলেন, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের টাকার প্রয়োজন হলে সবার আগে এনজিও অথবা দালালদের কাছে যান। তারা ব্যাংক ঋণ নেন না কেন একথা জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন, ‘আমাদের টাকার প্রয়োজন নেই।’ আমি চিন্তা করে দেখেছি, বিভিন্ন ধরনের তথ্য এবং কাগজপত্র চাওয়ার কারণে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে ভয় পান ক্ষুদ্র ও মাঝারি বিনিয়োগকারীরা।