ঢাকা , রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চিকুনগুনিয়া হলে

 বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  ♦    দুটি কাগজিলেবুর রস এক গ্লাস আখের গুড়ের শরবতে মিশিয়ে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করলে চোখ জ্বালা ও বমি বমি ভাব দূর হবে।

♦    ছোট আনারস কুচি করে কেটে ব্লেন্ড করে সামান্য গোল মরিচ ও বিট লবণের গুঁড়া মিশিয়ে পান করলে জ্বরে আরাম পাবেন এবং রুচি বাড়বে।

♦   জাম্বুরা ব্লেন্ড করে রস ছেঁকে বিট লবণ ও গোল মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে পান করলে জ্বর কমবে।

♦    তুলসী পাতার রস চার চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে দুবার চেটে খেলে ঠাণ্ডার কষ্ট কমবে।

♦    বাঙ্গি বীজ গুঁড়া পাঁচ গ্রাম, শসা বীজ গুঁড়া পাঁচ গ্রাম একত্রে ১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে এরপর পাটায় পিষে গুলে দিনে দুবার পান করলে ব্যথা কমবে এবং আরাম পাওয়া যাবে।

♦    আফসানতীন পাঁচ গ্রাম দুই কাপ পানিতে ভিজিয়ে ১২ ঘণ্টা পর জ্বাল দিয়ে ছেঁকে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করলে শরীরে ওঠা র‌্যাশ কমে যাবে।

♦    নিমের কচি পাতা পাঁচ গ্রাম সঙ্গে পাঁচটি গোলমরিচ মিশিয়ে পাটায় বেটে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করলে পা ও কোমড়ে ব্যথায় আরাম পাওয়া যাবে।

♦    গুলঞ্চ লতা পাঁচ গ্রাম ছেঁচে রস করে সকালে ও সন্ধ্যায় খালি পেটে পান করলে জ্বর ও পায়ের ব্যথায় উপকার হবে।

♦    নাটাকরঞ্জ বীজের শাঁস তিন গ্রাম, গোলমরিচ পাঁচটি একত্রে পাটায় পিষে সকাল-সন্ধ্যা খেলে জ্বর ও ব্যথায় আরাম পাওয়া যাবে।

♦    জৈন পাঁচ গ্রাম, বাসক পাতা পাঁচ গ্রাম একত্রে পাটায় পিষে সকালে ও সন্ধ্যায় খেলে জ্বর, কোমর ও পা ব্যথায় আরাম হবে।

♦    চিরতা পাঁচ গ্রাম, আনীসুন পাঁচ গ্রাম একত্রে তিন কাপ গরম পানিতে ১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে জ্বাল দিয়ে অর্ধেক হলে ছেঁকে হালকা গরম অবস্থায় সকালে ও  পান করতে হবে। এতে চিকুনগুনিয়ায় সহ ভাইরাস জ্বর দ্রুত সেরে যাবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

চিকুনগুনিয়া হলে

আপডেট টাইম : ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০১৭

 বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  ♦    দুটি কাগজিলেবুর রস এক গ্লাস আখের গুড়ের শরবতে মিশিয়ে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করলে চোখ জ্বালা ও বমি বমি ভাব দূর হবে।

♦    ছোট আনারস কুচি করে কেটে ব্লেন্ড করে সামান্য গোল মরিচ ও বিট লবণের গুঁড়া মিশিয়ে পান করলে জ্বরে আরাম পাবেন এবং রুচি বাড়বে।

♦   জাম্বুরা ব্লেন্ড করে রস ছেঁকে বিট লবণ ও গোল মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে পান করলে জ্বর কমবে।

♦    তুলসী পাতার রস চার চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে দুবার চেটে খেলে ঠাণ্ডার কষ্ট কমবে।

♦    বাঙ্গি বীজ গুঁড়া পাঁচ গ্রাম, শসা বীজ গুঁড়া পাঁচ গ্রাম একত্রে ১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে এরপর পাটায় পিষে গুলে দিনে দুবার পান করলে ব্যথা কমবে এবং আরাম পাওয়া যাবে।

♦    আফসানতীন পাঁচ গ্রাম দুই কাপ পানিতে ভিজিয়ে ১২ ঘণ্টা পর জ্বাল দিয়ে ছেঁকে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করলে শরীরে ওঠা র‌্যাশ কমে যাবে।

♦    নিমের কচি পাতা পাঁচ গ্রাম সঙ্গে পাঁচটি গোলমরিচ মিশিয়ে পাটায় বেটে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করলে পা ও কোমড়ে ব্যথায় আরাম পাওয়া যাবে।

♦    গুলঞ্চ লতা পাঁচ গ্রাম ছেঁচে রস করে সকালে ও সন্ধ্যায় খালি পেটে পান করলে জ্বর ও পায়ের ব্যথায় উপকার হবে।

♦    নাটাকরঞ্জ বীজের শাঁস তিন গ্রাম, গোলমরিচ পাঁচটি একত্রে পাটায় পিষে সকাল-সন্ধ্যা খেলে জ্বর ও ব্যথায় আরাম পাওয়া যাবে।

♦    জৈন পাঁচ গ্রাম, বাসক পাতা পাঁচ গ্রাম একত্রে পাটায় পিষে সকালে ও সন্ধ্যায় খেলে জ্বর, কোমর ও পা ব্যথায় আরাম হবে।

♦    চিরতা পাঁচ গ্রাম, আনীসুন পাঁচ গ্রাম একত্রে তিন কাপ গরম পানিতে ১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে জ্বাল দিয়ে অর্ধেক হলে ছেঁকে হালকা গরম অবস্থায় সকালে ও  পান করতে হবে। এতে চিকুনগুনিয়ায় সহ ভাইরাস জ্বর দ্রুত সেরে যাবে।