ঢাকা , শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাঘের ভয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেল ১২টি বানর

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বাঘের ভয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে ১২টি বানর। গত সোমবার বন বিভাগের কর্মীরা এই বানরগুলোর মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশে। ডেইলি মেইল, মিররসহ বেশকিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এ খবরটি নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় এলাকাবাসী এতগুলো বানরের মৃত্যু দেখে প্রথমে বিস্মিত হন। পরে পশু চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে দেখেন একই সময়ে হার্ট অ্যাটাকে বানরগুলোর মৃত্যু হয়েছে। তবে প্রথমে সন্দেহ করা হয়েছিল হয় তো বিষ প্রয়োগ করে বানরগুলোকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। তবে পরে ময়নাতদন্তে উঠে আসে বানরগুলোর মৃত্যুর প্রকৃত ঘটনা।

বানরগুলোর ময়নাতদন্ত করেন উত্তর প্রদেশের কোতোয়ালি মোহাম্মদ এলাকার পশু চিকিৎসকরা। চিকিৎসক সঞ্জীব কুমার বলেন, ময়নাতদন্তে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে যে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টেই বানরগুলোর মৃত্যু হয়েছে। হতে পারে বাঘের হুংকারে আতঙ্কিত হয়ে বানরগুলো মারা যায়।

এ ব্যাপারে গ্রামবাসীরাও জানিয়েছেন, ওই এলাকায় প্রায় বাঘ দেখা যায় এবং বানরগুলোর যে সময়ে মৃত্যু হয়েছে তখন অনেকে বাঘের গর্জনও শুনছেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

বাঘের ভয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেল ১২টি বানর

আপডেট টাইম : ০১:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বাঘের ভয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে ১২টি বানর। গত সোমবার বন বিভাগের কর্মীরা এই বানরগুলোর মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশে। ডেইলি মেইল, মিররসহ বেশকিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এ খবরটি নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় এলাকাবাসী এতগুলো বানরের মৃত্যু দেখে প্রথমে বিস্মিত হন। পরে পশু চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে দেখেন একই সময়ে হার্ট অ্যাটাকে বানরগুলোর মৃত্যু হয়েছে। তবে প্রথমে সন্দেহ করা হয়েছিল হয় তো বিষ প্রয়োগ করে বানরগুলোকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। তবে পরে ময়নাতদন্তে উঠে আসে বানরগুলোর মৃত্যুর প্রকৃত ঘটনা।

বানরগুলোর ময়নাতদন্ত করেন উত্তর প্রদেশের কোতোয়ালি মোহাম্মদ এলাকার পশু চিকিৎসকরা। চিকিৎসক সঞ্জীব কুমার বলেন, ময়নাতদন্তে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে যে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টেই বানরগুলোর মৃত্যু হয়েছে। হতে পারে বাঘের হুংকারে আতঙ্কিত হয়ে বানরগুলো মারা যায়।

এ ব্যাপারে গ্রামবাসীরাও জানিয়েছেন, ওই এলাকায় প্রায় বাঘ দেখা যায় এবং বানরগুলোর যে সময়ে মৃত্যু হয়েছে তখন অনেকে বাঘের গর্জনও শুনছেন।