ঢাকা , মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বাম রাজনীতি থেকে ‘অগ্নিকন্যা’, নৌকায় উঠে ক্ষমতায়, আ. লীগের দুঃসময়ে প্রস্থান ১০০ রানের লিড হলেই চলবে দক্ষিণ আফ্রিকার লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন ৫৪ বাংলাদেশি মৃত্যুর পর মরদেহ কী হবে, বলে গেছেন মনি কিশোর দুর্নীতি দমাতে ডিজিটাইজেশনে গুরুত্ব প্রধান উপদেষ্টার হাসিনার পদত্যাগ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাংবিধানিক বৈধতা ‘মীমাংসিত’ ইস্যু, নয়া বিতর্ক সৃষ্টি আর নয় : প্রেসিডেন্ট বঙ্গভবনের বিলাসিতা ছেড়ে নিজের পথ দেখুন : রাষ্ট্রপতিকে হাসনাত জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সম্পাদক সারজিস, প্রধান নির্বাহী স্নিগ্ধ শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র ইস্যুতে মতিউর রহমান চৌধুরীকে যা বলেছেন রাষ্ট্রপতি জামায়াত নিষিদ্ধের বিপক্ষে ছিল জাতীয় পার্টি, দাবি জিএম কাদেরের

আর কতদিন থাকবে বৃষ্টি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই মুষলধারে চলছে বৃষ্টি। বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে এই বৃষ্টিপাত শুরু হয়, যা অনবরত চলছেই।

আবহাওয়া অধিদফতর বলেছে, ঢাকাসহ দেশের ১৭টি অঞ্চলের উপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দরকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

দুপুর একটা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়েছে, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ছয়টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ১২০ মিলিমিটারের মতো বৃষ্টিপাত হয়েছে।

অন্যদিকে, একই সময়ে ঢাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ৪৪ মিলিমিটার। কক্সবাজারে ১১৪ ও নোয়াখালীর মাইজদীতে ১০৮ মিলিমিটার।

সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এবারের বৃষ্টি বায়ুস্তরের ওপরে ঘূর্ণিবাতাসের কারণে হচ্ছে বলে আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন যা লঘুচাপে পরিণত হতে পারে।

এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে।

শনিবার থেকে বৃষ্টি কমতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।

আবহাওয়ার এক সতর্ক বার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি, উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

বাম রাজনীতি থেকে ‘অগ্নিকন্যা’, নৌকায় উঠে ক্ষমতায়, আ. লীগের দুঃসময়ে প্রস্থান

আর কতদিন থাকবে বৃষ্টি

আপডেট টাইম : ১২:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই মুষলধারে চলছে বৃষ্টি। বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে এই বৃষ্টিপাত শুরু হয়, যা অনবরত চলছেই।

আবহাওয়া অধিদফতর বলেছে, ঢাকাসহ দেশের ১৭টি অঞ্চলের উপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দরকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

দুপুর একটা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়েছে, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ছয়টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ১২০ মিলিমিটারের মতো বৃষ্টিপাত হয়েছে।

অন্যদিকে, একই সময়ে ঢাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ৪৪ মিলিমিটার। কক্সবাজারে ১১৪ ও নোয়াখালীর মাইজদীতে ১০৮ মিলিমিটার।

সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এবারের বৃষ্টি বায়ুস্তরের ওপরে ঘূর্ণিবাতাসের কারণে হচ্ছে বলে আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন যা লঘুচাপে পরিণত হতে পারে।

এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে।

শনিবার থেকে বৃষ্টি কমতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।

আবহাওয়ার এক সতর্ক বার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি, উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।