ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আমদানিতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ

চাল চিনি গমসহ রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং এ জন্য পর্যাপ্ত অর্থের বরাদ্দ আছে বলে জানিয়েছেন এফপিএমসি’র সভাপতি অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বুধবার সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, আমারা নিশ্চিত করেছি, চাল গমসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, যেমন রোজার জন্য ডাল ও খেজুরের জন্য বরাদ্দের সমস্যা হবে না। কোনো ব্যাপারেই যেন ভোগ্যপণ্য বা ভোক্তাদের সমস্যা না হয়।

উপদেষ্টা বলেন, এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুদ কি অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলো নিয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতেও বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।

তিনি বলেন, আমরা চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুদ আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তারচেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়, তাহলে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।

তিনি বলেন, আসন্ন রোজায় যেন পণ্যের দাম না বাড়ে সে কারণেই দ্রুত আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ছোলা, ডাল, চিনির তেল এবং খেজুর যেন দেশে ঠিক সময় আমদানি হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আমদানিতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ

আপডেট টাইম : ১২:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

চাল চিনি গমসহ রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং এ জন্য পর্যাপ্ত অর্থের বরাদ্দ আছে বলে জানিয়েছেন এফপিএমসি’র সভাপতি অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বুধবার সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, আমারা নিশ্চিত করেছি, চাল গমসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, যেমন রোজার জন্য ডাল ও খেজুরের জন্য বরাদ্দের সমস্যা হবে না। কোনো ব্যাপারেই যেন ভোগ্যপণ্য বা ভোক্তাদের সমস্যা না হয়।

উপদেষ্টা বলেন, এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুদ কি অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলো নিয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতেও বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।

তিনি বলেন, আমরা চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুদ আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তারচেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়, তাহলে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।

তিনি বলেন, আসন্ন রোজায় যেন পণ্যের দাম না বাড়ে সে কারণেই দ্রুত আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ছোলা, ডাল, চিনির তেল এবং খেজুর যেন দেশে ঠিক সময় আমদানি হয়।