ঢাকা , বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ। ‘মেয়েদের অধিকারে বিনিয়োগ করুন: আমাদের নেতৃত্ব, আমাদের কল্যাণ’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতিবছরের মতো আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) পালিত হচ্ছে দিবসটি।

বিশ্বজুড়ে লিঙ্গবৈষম্য দূর করতে ২০১২ সালের ১১ অক্টোবর থেকে এ দিবস পালন করা হয়। এছাড়া শিক্ষার অধিকার, পরিপুষ্টি, আইনি সহায়তা ও ন্যায় অধিকার, চিকিৎসা সুবিধা, ও বৈষম্য থেকে সুরক্ষা, নারীর বিরুদ্ধে হিংসা ও বলপূর্বক তথা বাল্যবিবাহ।

জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো প্রতি বছর এই দিবসটি পালন করে থাকে। পাশাপাশি বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে।

প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নামের বেসরকারি অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় একটি প্রকল্প রূপে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের জন্ম হয়েছিল। প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের ‘কারণ আমি একজন মেয়ে’নামক আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে এই দিবসের ধারণা জাগ্রত হয়েছিল। এই আন্দোলনের মূল কার্যসূচি হলো গোটা বিশ্বজুড়ে কন্যার পরিপুষ্টি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।

এই সংস্থার কানাডার কর্মচারীরা সবাই এই আন্দোলনকে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্ঠা করতে কানাডা সরকারের সহায়তা নেয়। পরে জাতিসংঘের সাধারণ সভার মধ্যে কানাডায় আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উদযাপনের প্রস্তাব শুরু হয়। ২০১১ সালের ১৯ ডিসেম্বর তারিখে এই প্রস্তাব রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় গৃহীত হয় ও ২০১২ সালের ১১ অক্টোবর তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস পালন করা হয়।

প্রতি বছর এর একটা থিম বা প্রতিপাদ্য থাকে। প্রথম কন্যাশিশু দিবসর থিম ছিল ‘বাল্য বিবাহ বন্ধ করা’। এবার কন্যাশিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ‘মেয়েদের অধিকারে বিনিয়োগ করুন: আমাদের নেতৃত্ব, আমাদের কল্যাণ’।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

আজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস

আপডেট টাইম : ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ। ‘মেয়েদের অধিকারে বিনিয়োগ করুন: আমাদের নেতৃত্ব, আমাদের কল্যাণ’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতিবছরের মতো আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) পালিত হচ্ছে দিবসটি।

বিশ্বজুড়ে লিঙ্গবৈষম্য দূর করতে ২০১২ সালের ১১ অক্টোবর থেকে এ দিবস পালন করা হয়। এছাড়া শিক্ষার অধিকার, পরিপুষ্টি, আইনি সহায়তা ও ন্যায় অধিকার, চিকিৎসা সুবিধা, ও বৈষম্য থেকে সুরক্ষা, নারীর বিরুদ্ধে হিংসা ও বলপূর্বক তথা বাল্যবিবাহ।

জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো প্রতি বছর এই দিবসটি পালন করে থাকে। পাশাপাশি বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে।

প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নামের বেসরকারি অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় একটি প্রকল্প রূপে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের জন্ম হয়েছিল। প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের ‘কারণ আমি একজন মেয়ে’নামক আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে এই দিবসের ধারণা জাগ্রত হয়েছিল। এই আন্দোলনের মূল কার্যসূচি হলো গোটা বিশ্বজুড়ে কন্যার পরিপুষ্টি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।

এই সংস্থার কানাডার কর্মচারীরা সবাই এই আন্দোলনকে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্ঠা করতে কানাডা সরকারের সহায়তা নেয়। পরে জাতিসংঘের সাধারণ সভার মধ্যে কানাডায় আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উদযাপনের প্রস্তাব শুরু হয়। ২০১১ সালের ১৯ ডিসেম্বর তারিখে এই প্রস্তাব রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় গৃহীত হয় ও ২০১২ সালের ১১ অক্টোবর তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস পালন করা হয়।

প্রতি বছর এর একটা থিম বা প্রতিপাদ্য থাকে। প্রথম কন্যাশিশু দিবসর থিম ছিল ‘বাল্য বিবাহ বন্ধ করা’। এবার কন্যাশিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ‘মেয়েদের অধিকারে বিনিয়োগ করুন: আমাদের নেতৃত্ব, আমাদের কল্যাণ’।