ঢাকা , শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনি, মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলি’ ৩১তম কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বছরব্যাপী দেশজুড়ে ‘বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনি, মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলি’ শীর্ষক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কার্যক্রমের ৩১তম কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর তেজগাঁও মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের মূল আলোচক হিসেবে ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের নানা প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের পরিচালক। তিনি বলেন, বাংলা এবং বাঙালিকে সব সময়ই সর্বোচ্চ মর্যাদায় স্থান দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।

কিন্তু এ জাতির সবচেয়ে বড় বেদনার জায়গা ৭৫-এর ১৫ আগস্ট। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কিছু পথভ্রষ্টদের হাতে খুন হতে হলো। হত্যা করল পরিবারের সবাইকে। তারা মায়া করেনি ৮ বছরের রাসেলকেও।

mediaঅনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্যে তেজগাঁও মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আসাদুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের প্রজন্ম স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এদেশ এমন সাজানো গোছানো ছিল না। তোমাদের শেকড়কে জানতে হবে। দেশ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ায় অবদান রাখতে হবে, তৈরি করতে হবে একটি আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র।

অনুষ্ঠান শেষে অধ্যাপক আসাদুল হকের হাতে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী ও সিআরআই থেকে প্রকাশিত তিন পর্বের কমিক নভেল ‘মুজিব’ তুলে দেন কানতারা খান।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আজ সারাবেলার সম্পাদক জব্বার হোসেন। সমন্বয়ক ছিলেন রবিউল ইসলাম রবি ও সহ-সমন্বয়ক ছিলেন সিদ্দিক আশিক।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

‘বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনি, মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলি’ ৩১তম কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

আপডেট টাইম : ০৪:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ মে ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বছরব্যাপী দেশজুড়ে ‘বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনি, মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলি’ শীর্ষক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কার্যক্রমের ৩১তম কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর তেজগাঁও মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের মূল আলোচক হিসেবে ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের নানা প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের পরিচালক। তিনি বলেন, বাংলা এবং বাঙালিকে সব সময়ই সর্বোচ্চ মর্যাদায় স্থান দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।

কিন্তু এ জাতির সবচেয়ে বড় বেদনার জায়গা ৭৫-এর ১৫ আগস্ট। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কিছু পথভ্রষ্টদের হাতে খুন হতে হলো। হত্যা করল পরিবারের সবাইকে। তারা মায়া করেনি ৮ বছরের রাসেলকেও।

mediaঅনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্যে তেজগাঁও মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আসাদুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের প্রজন্ম স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এদেশ এমন সাজানো গোছানো ছিল না। তোমাদের শেকড়কে জানতে হবে। দেশ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ায় অবদান রাখতে হবে, তৈরি করতে হবে একটি আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র।

অনুষ্ঠান শেষে অধ্যাপক আসাদুল হকের হাতে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী ও সিআরআই থেকে প্রকাশিত তিন পর্বের কমিক নভেল ‘মুজিব’ তুলে দেন কানতারা খান।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আজ সারাবেলার সম্পাদক জব্বার হোসেন। সমন্বয়ক ছিলেন রবিউল ইসলাম রবি ও সহ-সমন্বয়ক ছিলেন সিদ্দিক আশিক।