ঢাকা , শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

সাংবাদিক সুবর্ণা নদী হত্যা : আসামি মিলন গ্রেপ্তার

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ সাংবাদিক সুবর্ণা আক্তার নদী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি শামসুজ্জামান মিলনকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। গতরাতের কোনও এক সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মিলন পাবনা শহরের গোপালপুর এলাকার মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে। তিনি সুবর্ণা নদীর সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনের মালিকানাধীন ইড্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল (ইউনানি)-এর ব্যবস্থাপক। নদী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত তিন নম্বর আসামি মিলন।

র‌্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মো. রুহুল আমিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আজ র‌্যাব পাবনা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মিলনকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে বলে জানান র‌্যাব কমান্ডার।

গত ২৮ আগস্ট রাতে শহর থেকে ভাড়াবাসায় প্রবেশের মুহূর্তে আনন্দ টিভির পাবনা প্রতিনিধি সুবর্ণা আক্তার নদীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

ওই ঘটনায় সুবর্ণা নদীর মা মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে নদীর সাবেক স্বামী-শ্বশুরসহ তিনজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৫-৬ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ওই ঘটনায় সুবর্ণার সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

সাংবাদিক সুবর্ণা নদী হত্যা : আসামি মিলন গ্রেপ্তার

আপডেট টাইম : ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ সাংবাদিক সুবর্ণা আক্তার নদী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি শামসুজ্জামান মিলনকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। গতরাতের কোনও এক সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মিলন পাবনা শহরের গোপালপুর এলাকার মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে। তিনি সুবর্ণা নদীর সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনের মালিকানাধীন ইড্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল (ইউনানি)-এর ব্যবস্থাপক। নদী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত তিন নম্বর আসামি মিলন।

র‌্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মো. রুহুল আমিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আজ র‌্যাব পাবনা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মিলনকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে বলে জানান র‌্যাব কমান্ডার।

গত ২৮ আগস্ট রাতে শহর থেকে ভাড়াবাসায় প্রবেশের মুহূর্তে আনন্দ টিভির পাবনা প্রতিনিধি সুবর্ণা আক্তার নদীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

ওই ঘটনায় সুবর্ণা নদীর মা মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে নদীর সাবেক স্বামী-শ্বশুরসহ তিনজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৫-৬ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ওই ঘটনায় সুবর্ণার সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।