ঢাকা , শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
যত দ্রুত নির্বাচন, ততই দেশের মঙ্গল: মির্জা ফখরুল ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে দেখা যাবে দ্বিতীয় চাঁদ এক পদে দুইবারের বেশি কেউ নয়: আসিফ কলকাতায় চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশি ইলিশ ভারী বৃষ্টির কারণে উত্তরাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা, দ্রুত বাড়ছে নদ-নদীর পানি সাম্প্রদায়িক-জাতিগত সংঘাতের সুযোগ বাংলাদেশে নেই: খেলাফত মজলিস হিজবুল্লাহ প্রধানকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন ও সহযোগিতা বাড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি ড. ইউনূসের আহ্বান যে সরকার কোরআনকে জঙ্গি কিতাব বলে, সে সরকার মুসলমানদের নয়: মুজিবুর জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ ড. ইউনূস ‘তরুণরা যে প্রজ্ঞা, সাহস ও প্রত্যয় দেখিয়েছে তা আমাদের অভিভূত করেছে’

দেশের সব বিভাগে হবে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়: প্রধানমন্ত্রী

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ আগামীতে ক্ষমতায় আসলে দেশের সব বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমইউ) আওতাধীন এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি একথা জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের পেছনে নিজস্ব ৩ দশমিক ৮২ একর জমিতে দেশের প্রথম এ সেন্টার বেইজড সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল নির্মাণ হচ্ছে। অত্যাধুনিক এ হাসপাতালে মোট ১১টি সেন্টার থাকবে। ২০২১ সালে ১৩তলা বিশিষ্ট এ হাসপাতালের উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। যেখানে এক ছাদের নিচেই সবধরনের স্বাস্থ্য সেবা মিলবে।

২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর এ বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০১২ সালে বর্তমান হাসপাতালের উত্তর পাশের ৩ দশমিক ৮ একর (প্রায় ১২ বিঘা) জমির বন্দোবস্ত দেন। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় নির্ধারিত ছিল ৫২৬ কোটি টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হলেও বিস্ময়করভাবে ২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের সহযোগিতায় এ ৩ দশমিক ৮ একর জমির ওপর নির্মিত হবে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল। ২০১৬ সালে ১৩৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক। ১৩ তলা বিশিষ্ট হাসপাতালটিতে থাকবে এক হাজার শয্যা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বিএসএমএমইউ) সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণতকরণ দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়েই সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পের আওয়তায় ইতিমধ্যে কেবিন ব্লকের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ, পাঁচতলা পর্যন্ত দুটি সর্বাধুনিক বহির্বিভাগ নির্মাণ, পাঁচতলাবিশিষ্ট ডক্টরস ডরমেটরিস নির্মাণ, সর্বাধুনিক মেডিকেল কনভেনশন সেন্টার এবং পাঁচতলাবিশিষ্ট অনকোলজি ভবন নির্মাণ কাজ শতভাগ শেষ।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

যত দ্রুত নির্বাচন, ততই দেশের মঙ্গল: মির্জা ফখরুল

দেশের সব বিভাগে হবে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ আগামীতে ক্ষমতায় আসলে দেশের সব বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমইউ) আওতাধীন এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি একথা জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের পেছনে নিজস্ব ৩ দশমিক ৮২ একর জমিতে দেশের প্রথম এ সেন্টার বেইজড সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল নির্মাণ হচ্ছে। অত্যাধুনিক এ হাসপাতালে মোট ১১টি সেন্টার থাকবে। ২০২১ সালে ১৩তলা বিশিষ্ট এ হাসপাতালের উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। যেখানে এক ছাদের নিচেই সবধরনের স্বাস্থ্য সেবা মিলবে।

২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর এ বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০১২ সালে বর্তমান হাসপাতালের উত্তর পাশের ৩ দশমিক ৮ একর (প্রায় ১২ বিঘা) জমির বন্দোবস্ত দেন। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় নির্ধারিত ছিল ৫২৬ কোটি টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হলেও বিস্ময়করভাবে ২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের সহযোগিতায় এ ৩ দশমিক ৮ একর জমির ওপর নির্মিত হবে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল। ২০১৬ সালে ১৩৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক। ১৩ তলা বিশিষ্ট হাসপাতালটিতে থাকবে এক হাজার শয্যা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বিএসএমএমইউ) সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণতকরণ দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়েই সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পের আওয়তায় ইতিমধ্যে কেবিন ব্লকের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ, পাঁচতলা পর্যন্ত দুটি সর্বাধুনিক বহির্বিভাগ নির্মাণ, পাঁচতলাবিশিষ্ট ডক্টরস ডরমেটরিস নির্মাণ, সর্বাধুনিক মেডিকেল কনভেনশন সেন্টার এবং পাঁচতলাবিশিষ্ট অনকোলজি ভবন নির্মাণ কাজ শতভাগ শেষ।