যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের যে সিদ্ধান্ত তাতে অটল থাকতে হবে। আর আমরা তাতে থাকবো। কারণ আমার ক্ষমতা হারানোরও ভয় নেই, জীবন হারানোরও ভয় নেই। বুধবার নিজ কার্যালয়ে দুস্থ, অসচ্ছল ও দুর্ঘটনায় আহত সাংবাদিক ও নিহত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের মধ্যে অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির নতুন কমিটিতে কারা স্থান পেয়েছে- সে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব যুদ্ধাপরাধী, বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী, হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটের সঙ্গে জড়িত, যারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগিতা করেছে, তাদেরই বংশধর, তাদেরই ছেলেপেলে নিয়ে যদি কোনো দল গঠন করা হয়, তাহলে সেই দল কি এই দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে?
তিনি বলেন, তারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না, স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। তারা দেশের উন্নয়নে বিশ্বাস করে না, এটা হল বাস্তবতা।
জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ মুক্ত বাংলাদেশ গঠনের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আজকে সমগ্র জাতি সোচ্চার। জনগণের মাঝে যদি আমরা সচেতনতা গড়তে পারি তাহলে সেটাই হবে সবচেয়ে বড় অর্জন।
প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের জন্য বিভিন্ন নীতি সহায়তা ও সরকারের বেশকিছু পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। এসময় সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতারা নবম ওয়েজ বোর্ডের দাবি জানালে সে বিষয়ে তথ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন আপনারা নবমের দাবি তুলেছেন। এখানে মন্ত্রী আছেন, আমি বলবো, যথাযথ ব্যবস্থা নিতে।
উক্ত অনুষ্ঠানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ১৯৬ জন সাংবাদিক ও তাদের পরিবারকে এক কোটি ৪০ লাখ টাকার অনুদান দেয়া হয়।
বিএনপির নতুন কমিটিতে কারা স্থান পেয়েছে- সে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব যুদ্ধাপরাধী, বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী, হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটের সঙ্গে জড়িত, যারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগিতা করেছে, তাদেরই বংশধর, তাদেরই ছেলেপেলে নিয়ে যদি কোনো দল গঠন করা হয়, তাহলে সেই দল কি এই দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে?
তিনি বলেন, তারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না, স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। তারা দেশের উন্নয়নে বিশ্বাস করে না, এটা হল বাস্তবতা।
জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ মুক্ত বাংলাদেশ গঠনের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আজকে সমগ্র জাতি সোচ্চার। জনগণের মাঝে যদি আমরা সচেতনতা গড়তে পারি তাহলে সেটাই হবে সবচেয়ে বড় অর্জন।
প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের জন্য বিভিন্ন নীতি সহায়তা ও সরকারের বেশকিছু পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। এসময় সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতারা নবম ওয়েজ বোর্ডের দাবি জানালে সে বিষয়ে তথ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন আপনারা নবমের দাবি তুলেছেন। এখানে মন্ত্রী আছেন, আমি বলবো, যথাযথ ব্যবস্থা নিতে।
উক্ত অনুষ্ঠানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ১৯৬ জন সাংবাদিক ও তাদের পরিবারকে এক কোটি ৪০ লাখ টাকার অনুদান দেয়া হয়।
মানবকণ্ঠ

বাঙ্গালী কণ্ঠ ডেস্ক 
























