ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঐশীর সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন

রাজধানীতে পুলিশ পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান এবং তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।     সোমবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেয়। এর আগে গত ৭ মে আলোচিত মামলাটির ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিল শুনানি করা হয়।  রায়ের ব্যাপারে হাই কোর্ট বলেছে, ওই হত্যাকাণ্ডের মামলায় ঐশী মৃত্যুদণ্ড পাওয়ার যোগ্য হলেও তার বয়স ও মানসিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সাজা কমানোর এই রায় দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগের চামেলীবাগের বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের ক্ষত-বিক্ষত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন তাদের মেয়ে ঐশী রহমান গৃহকর্মী সুমীকে নিয়ে রমনা থানায় আত্মসমর্পণ করে।  ২০১৪ সালের ৯ মার্চ ঐশীসহ ৪ জনকে অভিযুক্ত করে পৃথক দুটি চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। পরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহমেদ ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ঐশীকে মৃত্যুদণ্ড দেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

ঐশীর সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন

আপডেট টাইম : ০৩:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ জুন ২০১৭

রাজধানীতে পুলিশ পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান এবং তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।     সোমবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেয়। এর আগে গত ৭ মে আলোচিত মামলাটির ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিল শুনানি করা হয়।  রায়ের ব্যাপারে হাই কোর্ট বলেছে, ওই হত্যাকাণ্ডের মামলায় ঐশী মৃত্যুদণ্ড পাওয়ার যোগ্য হলেও তার বয়স ও মানসিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সাজা কমানোর এই রায় দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগের চামেলীবাগের বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের ক্ষত-বিক্ষত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন তাদের মেয়ে ঐশী রহমান গৃহকর্মী সুমীকে নিয়ে রমনা থানায় আত্মসমর্পণ করে।  ২০১৪ সালের ৯ মার্চ ঐশীসহ ৪ জনকে অভিযুক্ত করে পৃথক দুটি চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। পরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহমেদ ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ঐশীকে মৃত্যুদণ্ড দেন।