ঢাকা , সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, ৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৬ হাজার চাল মজুদদার কালো তালিকাভুক্ত

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  চালের বাজার অস্থিতিশীল করায় ১৬ হাজার চাল মজুদদারকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে চালের মজুদ ও আমদানির সর্বশেষ অবস্থা জানাতে সংবাদ সম্মেলন করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান মন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, বাজারে চালের মূল্য বৃদ্ধির একমাত্র কারণ হচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা মজুদ করেছিল। হাওর অঞ্চলে বন্যা হওয়ার পর থেকেই তারা মজুদ শুরু করেছিল। আমরা যে (বোরোর) ক্রয়মূল্য ৩৪ টাকা দিয়েছিলাম, বাজারের দামের সঙ্গে এর বিরাট ফারাক ছিল। যার ফলশ্রুতিতে আমরা (বোরো) সংগ্রহ করতে পারিনি।

চালের দাম বাড়ানো অসাধু ব্যবসায়ী ও সিন্ডিকেট চিহ্নিত করে পেরেছে। চিহ্নিত হয়ে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে- এ বিষয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব মিল মালিকরা অবৈধভাবে চাল মজুদ করেছে, তাদের আমরা কালো তালিকাভুক্ত করছি। তিন বছরের জন্য আমরা তাদের কালো তালিকাভুক্ত করেছি।

কামরুল ইসলাম বলেন, কালো তালিকাভুক্ত এসব মজুদদারের কাছ থেকে আগামী তিন বছর চাল কিনবে না সরকার। এ ধরনের কালো তালিকাভুক্ত করা মিল মালিকদের সংখ্যা ১৬ হাজার বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ২৪ জুলাইয়ের মধ্যে ভিয়েতনাম থেকে এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হবে। আর এক লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন আসবে আগস্টের মধ্যে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

১৬ হাজার চাল মজুদদার কালো তালিকাভুক্ত

আপডেট টাইম : ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  চালের বাজার অস্থিতিশীল করায় ১৬ হাজার চাল মজুদদারকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে চালের মজুদ ও আমদানির সর্বশেষ অবস্থা জানাতে সংবাদ সম্মেলন করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান মন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, বাজারে চালের মূল্য বৃদ্ধির একমাত্র কারণ হচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা মজুদ করেছিল। হাওর অঞ্চলে বন্যা হওয়ার পর থেকেই তারা মজুদ শুরু করেছিল। আমরা যে (বোরোর) ক্রয়মূল্য ৩৪ টাকা দিয়েছিলাম, বাজারের দামের সঙ্গে এর বিরাট ফারাক ছিল। যার ফলশ্রুতিতে আমরা (বোরো) সংগ্রহ করতে পারিনি।

চালের দাম বাড়ানো অসাধু ব্যবসায়ী ও সিন্ডিকেট চিহ্নিত করে পেরেছে। চিহ্নিত হয়ে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে- এ বিষয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব মিল মালিকরা অবৈধভাবে চাল মজুদ করেছে, তাদের আমরা কালো তালিকাভুক্ত করছি। তিন বছরের জন্য আমরা তাদের কালো তালিকাভুক্ত করেছি।

কামরুল ইসলাম বলেন, কালো তালিকাভুক্ত এসব মজুদদারের কাছ থেকে আগামী তিন বছর চাল কিনবে না সরকার। এ ধরনের কালো তালিকাভুক্ত করা মিল মালিকদের সংখ্যা ১৬ হাজার বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ২৪ জুলাইয়ের মধ্যে ভিয়েতনাম থেকে এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হবে। আর এক লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন আসবে আগস্টের মধ্যে।