ঢাকা , বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শেরপুরে বোরো আবাদের বাম্পার ফলন

চলতি মৌসুমে শেরপুরের ৫টি উপজেলায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ইতোমধ্যে কৃষকেরা ৯৯ শতাংশ ধান কেটে ঘরে তুলেছেন বলে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের সহকারী পরিচালক হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন। ধানের ফলন ভালো হওয়ায় এবং কর্তন করা পাকা বোরো ধান ঘরে তুলতে পাড়ায় চাষিরা ব্যাপক খুশি।

শেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. সুকল্প দাস বলেন, জেলায় ৯১ হাজার ৭৮১ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে শেরপুর সদরে ২৪ হাজার ১৭, নালিতাবাড়ীতে ২৩ হাজার ৯৫, নকলায় ১২ হাজার ৪০৫, শ্রীবরদীতে ১৭ হাজার ৬৬৬ ও ঝিনাইগাতীতে ১৪ হাজার ৫৯৮ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। উৎপাদিত আবাদ থেকে ৬ লাখ ৬২ হাজার ২০০ টন ধান পাওয়া যাবে।

জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার শেরপুর সদর উপজেলার গাজীরখামার ইউনিয়নে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কর্তন পরিদর্শনকালে বলেন, খাদ্য সংকট যাতে না হয় সে লক্ষ্যে বোরো চাষের সফলতার জন্য প্রতিবছরের মতো এবারও কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষণসহ উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার, প্রয়োজনীয় সার সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়। শুধু তাই নয় সরকার বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে কৃষকদের সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করেছে। প্রাকৃতিক দূর্যোগ আসার আগে বোরো ধান কর্তন করে ঘরে তুলতে পারায় এবার বাম্পার ফলন হয়েছে বলেও জানান তিনি।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

শেরপুরে বোরো আবাদের বাম্পার ফলন

আপডেট টাইম : ০৭:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩

চলতি মৌসুমে শেরপুরের ৫টি উপজেলায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ইতোমধ্যে কৃষকেরা ৯৯ শতাংশ ধান কেটে ঘরে তুলেছেন বলে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের সহকারী পরিচালক হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন। ধানের ফলন ভালো হওয়ায় এবং কর্তন করা পাকা বোরো ধান ঘরে তুলতে পাড়ায় চাষিরা ব্যাপক খুশি।

শেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. সুকল্প দাস বলেন, জেলায় ৯১ হাজার ৭৮১ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে শেরপুর সদরে ২৪ হাজার ১৭, নালিতাবাড়ীতে ২৩ হাজার ৯৫, নকলায় ১২ হাজার ৪০৫, শ্রীবরদীতে ১৭ হাজার ৬৬৬ ও ঝিনাইগাতীতে ১৪ হাজার ৫৯৮ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। উৎপাদিত আবাদ থেকে ৬ লাখ ৬২ হাজার ২০০ টন ধান পাওয়া যাবে।

জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার শেরপুর সদর উপজেলার গাজীরখামার ইউনিয়নে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কর্তন পরিদর্শনকালে বলেন, খাদ্য সংকট যাতে না হয় সে লক্ষ্যে বোরো চাষের সফলতার জন্য প্রতিবছরের মতো এবারও কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষণসহ উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার, প্রয়োজনীয় সার সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়। শুধু তাই নয় সরকার বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে কৃষকদের সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করেছে। প্রাকৃতিক দূর্যোগ আসার আগে বোরো ধান কর্তন করে ঘরে তুলতে পারায় এবার বাম্পার ফলন হয়েছে বলেও জানান তিনি।