ঢাকা , শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১১ বছর পর দিগন্ত টিভির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যহার

২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিদ্বেষ, গুজব ছড়ানো ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগ এনে চ্যানেলটির সম্প্রচার সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ১১ বছর পর, আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) গণমাধ্যমটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন লিমিটেডের (দিগন্ত টিভি) ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজ বৃহস্পতিবার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. ফিরোজ খান স্বাক্ষরিত এক আদেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।

আদেশে বলা হয়, আবেদনপত্রের পরিপ্রেক্ষিতে দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন লি. (দিগন্ত টেলিভিশন)-এর সম্প্রচার কার্যক্রম সাময়িক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করা হলো।

দিগন্ত টেলিভিশন বন্ধের সময় তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছিলেন, দিগন্ত টেলিভিশনসহ দু-একটি টেলিভিশন ঘটনাকে উসকে দিচ্ছে। এসব চ্যানেল বিদ্বেষ ও গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়ে চরম অপরাধ করেছে। তাই স্বরাষ্ট্র ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে এটি সাময়িক বন্ধ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এরপর থেকেই চ্যানেলটি বন্ধ রয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

১১ বছর পর দিগন্ত টিভির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যহার

আপডেট টাইম : ০৩:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪

২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিদ্বেষ, গুজব ছড়ানো ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগ এনে চ্যানেলটির সম্প্রচার সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ১১ বছর পর, আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) গণমাধ্যমটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন লিমিটেডের (দিগন্ত টিভি) ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজ বৃহস্পতিবার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. ফিরোজ খান স্বাক্ষরিত এক আদেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।

আদেশে বলা হয়, আবেদনপত্রের পরিপ্রেক্ষিতে দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন লি. (দিগন্ত টেলিভিশন)-এর সম্প্রচার কার্যক্রম সাময়িক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করা হলো।

দিগন্ত টেলিভিশন বন্ধের সময় তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছিলেন, দিগন্ত টেলিভিশনসহ দু-একটি টেলিভিশন ঘটনাকে উসকে দিচ্ছে। এসব চ্যানেল বিদ্বেষ ও গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়ে চরম অপরাধ করেছে। তাই স্বরাষ্ট্র ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে এটি সাময়িক বন্ধ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এরপর থেকেই চ্যানেলটি বন্ধ রয়েছে।