ঢাকা , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন দামে জ্বালানি তেল

বিশ্ব বাজারে সবশেষ ৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে জ্বালানি তেলের দাম। মূলত লিবিয়ার পরিস্থিতির উন্নতির প্রত্যাশা ও বৈশ্বিক চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেওয়ায় তেলের বাজারে এই দরপতন চোখে পড়ছে বলে জানা গেছে।

বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে দেখা যায়, বিশ্ব বাজারে নভেম্বরের জন্য ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩৭ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৭৩ দশমিক ৩৮ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এর আগের সেশনে দাম কমেছিল ৪ দশমিক ৯ শতাংশ।

তাছাড়া অক্টোবরের জন্য ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ৪১ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ কমে ৬৯ দশমিক ৯৩ ডলারে দাঁড়িয়েছে। আগের দিন এ বেঞ্চমার্কের তেলের দাম কমে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।

ফলে উভয় বেঞ্চমার্কের দামই গত ডিসেম্বরের পর কমে সর্বনিম্ন হয়েছে। মূলত লিবিয়ায় রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হচ্ছে এমন প্রত্যাশায় তেলের এই দরপতন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ দেশটিতে রাজিনৈতিক অস্থিরতার কারণে উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের দুর্বল অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের কারণেও জ্বালানি তেলের চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এতে চাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে বৈশ্বিক বাজারে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন দামে জ্বালানি তেল

আপডেট টাইম : ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বিশ্ব বাজারে সবশেষ ৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে জ্বালানি তেলের দাম। মূলত লিবিয়ার পরিস্থিতির উন্নতির প্রত্যাশা ও বৈশ্বিক চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেওয়ায় তেলের বাজারে এই দরপতন চোখে পড়ছে বলে জানা গেছে।

বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে দেখা যায়, বিশ্ব বাজারে নভেম্বরের জন্য ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩৭ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৭৩ দশমিক ৩৮ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এর আগের সেশনে দাম কমেছিল ৪ দশমিক ৯ শতাংশ।

তাছাড়া অক্টোবরের জন্য ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ৪১ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ কমে ৬৯ দশমিক ৯৩ ডলারে দাঁড়িয়েছে। আগের দিন এ বেঞ্চমার্কের তেলের দাম কমে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।

ফলে উভয় বেঞ্চমার্কের দামই গত ডিসেম্বরের পর কমে সর্বনিম্ন হয়েছে। মূলত লিবিয়ায় রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হচ্ছে এমন প্রত্যাশায় তেলের এই দরপতন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ দেশটিতে রাজিনৈতিক অস্থিরতার কারণে উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের দুর্বল অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের কারণেও জ্বালানি তেলের চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এতে চাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে বৈশ্বিক বাজারে।