ঢাকা , শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উত্তরবঙ্গে ত্রাণ কার্যক্রম নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

টানা বৃষ্টি ও ভারতের উজানের পানিতে উত্তরাঞ্চলের নদীগুলোতে পানি বেড়েই চলেছে। ফলে রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা ও সিরাজগঞ্জের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্রায় ২৬ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে পরিবার নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছেন। এসব বন্যাকবলিতদের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি পোস্ট দেন তিনি।

শায়খ আহমাদুল্লাহ লিখেছেন, ‘উত্তরবঙ্গের বন্যাকবলিত অঞ্চলে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ত্রাণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে, ইনশাআল্লাহ। তবে এই তহবিলে আপাতত আমরা কোনো অর্থ সহায়তা নিচ্ছি না। প্রয়োজন হলে আগামীতে ঘোষণা দেওয়া হবে।’

ওই পোস্টের প্রথম কমেন্টে তিনি লিখেছেন, ‘নোয়াখালী, কুমিল্লা অঞ্চলে ত্রাণ কার্যক্রমের পর এখন চলছে পুনর্বাসন কার্যক্রম। যেসব জায়গায় আমাদের টিম পুনর্বাসনের কাজ করছে- ফেনীর ৬টি উপজেলার ৪৩টি ইউনিয়নে ৪৩টি টিম, নোয়াখালীর ৮টি উপজেলার ৬৭টি ইউনিয়নে ৫২টি টিম, লক্ষীপুরের ২টি উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে ১৯টি টিম, কুমিল্লা ৪টি উপজেলার ৩১টি ইউনিয়নে ৩১টি টিমসহ মোট ১৪৫টি টিম।’

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

উত্তরবঙ্গে ত্রাণ কার্যক্রম নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

আপডেট টাইম : ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

টানা বৃষ্টি ও ভারতের উজানের পানিতে উত্তরাঞ্চলের নদীগুলোতে পানি বেড়েই চলেছে। ফলে রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা ও সিরাজগঞ্জের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্রায় ২৬ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে পরিবার নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছেন। এসব বন্যাকবলিতদের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি পোস্ট দেন তিনি।

শায়খ আহমাদুল্লাহ লিখেছেন, ‘উত্তরবঙ্গের বন্যাকবলিত অঞ্চলে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ত্রাণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে, ইনশাআল্লাহ। তবে এই তহবিলে আপাতত আমরা কোনো অর্থ সহায়তা নিচ্ছি না। প্রয়োজন হলে আগামীতে ঘোষণা দেওয়া হবে।’

ওই পোস্টের প্রথম কমেন্টে তিনি লিখেছেন, ‘নোয়াখালী, কুমিল্লা অঞ্চলে ত্রাণ কার্যক্রমের পর এখন চলছে পুনর্বাসন কার্যক্রম। যেসব জায়গায় আমাদের টিম পুনর্বাসনের কাজ করছে- ফেনীর ৬টি উপজেলার ৪৩টি ইউনিয়নে ৪৩টি টিম, নোয়াখালীর ৮টি উপজেলার ৬৭টি ইউনিয়নে ৫২টি টিম, লক্ষীপুরের ২টি উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে ১৯টি টিম, কুমিল্লা ৪টি উপজেলার ৩১টি ইউনিয়নে ৩১টি টিমসহ মোট ১৪৫টি টিম।’