ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে ২২ দলের কাছে প্রস্তাবনা চেয়েছে কমিশন

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সব অংশীজনের মতামত নেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ লক্ষ্যে ইসির নিবন্ধিত ২২টি দল ও জোটের কাছে প্রস্তাব চেয়েছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার বিষয়ক কমিশন।

এরই মধ্যে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ২২টি দল ও জোটের কাছে সংস্কার কমিশন মতামত চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত দল আছে ৪৭টি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতৃত্বাধীন জোটভুক্তদের কাছে মতামত চাওয়া হয়নি।

এ বিষয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, আমরা আইন-কানুন গভীরভাবে পর্যালোচনা করছি। ১৭-১৮টি মিটিং করেছি। আমাদের অগ্রগতি নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা কিছু মতামত পেয়েছি। গণমাধ্যমের মতামতও নেব। তবে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের দরকার নেই।

সুশাসনের জন্য নাগরিক কমিটির (সুজন) সম্পাদক আরও বলেন, অনেক ধরনের মতামত আছে। এক্ষেত্রে অনেক মতামত বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। এক্ষেত্রে আমরা সংশ্লিষ্ট কমিশনের সঙ্গে বসব।

গত তিন অক্টোবর নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। এক্ষেত্রে ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংস্কার সুপারিশ জমা দেবে এই কমিশন।

দায়িত্ব নেওয়ার পর কমিশন গত ২২ অক্টোবর নির্বাচনি ব্যবস্থার সংস্কার বিষয়ে নাগরিক সমাজকে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ই-মেইল, ওয়েবসাইট বা কমিশনের ফেসবুকের মাধ্যমে মতামত জানাতে অনুরোধ করে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে ২২ দলের কাছে প্রস্তাবনা চেয়েছে কমিশন

আপডেট টাইম : ১২:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সব অংশীজনের মতামত নেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ লক্ষ্যে ইসির নিবন্ধিত ২২টি দল ও জোটের কাছে প্রস্তাব চেয়েছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার বিষয়ক কমিশন।

এরই মধ্যে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ২২টি দল ও জোটের কাছে সংস্কার কমিশন মতামত চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত দল আছে ৪৭টি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতৃত্বাধীন জোটভুক্তদের কাছে মতামত চাওয়া হয়নি।

এ বিষয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, আমরা আইন-কানুন গভীরভাবে পর্যালোচনা করছি। ১৭-১৮টি মিটিং করেছি। আমাদের অগ্রগতি নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা কিছু মতামত পেয়েছি। গণমাধ্যমের মতামতও নেব। তবে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের দরকার নেই।

সুশাসনের জন্য নাগরিক কমিটির (সুজন) সম্পাদক আরও বলেন, অনেক ধরনের মতামত আছে। এক্ষেত্রে অনেক মতামত বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। এক্ষেত্রে আমরা সংশ্লিষ্ট কমিশনের সঙ্গে বসব।

গত তিন অক্টোবর নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। এক্ষেত্রে ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংস্কার সুপারিশ জমা দেবে এই কমিশন।

দায়িত্ব নেওয়ার পর কমিশন গত ২২ অক্টোবর নির্বাচনি ব্যবস্থার সংস্কার বিষয়ে নাগরিক সমাজকে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ই-মেইল, ওয়েবসাইট বা কমিশনের ফেসবুকের মাধ্যমে মতামত জানাতে অনুরোধ করে।