রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, জনগণের দোরগোড়ায় দ্রুত সেবা পৌঁছাতে মানবসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাসহ জনমুখী প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে জনগণের ক্ষমতায়ন ত্বরান্বিত করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, জনপ্রশাসনে গুণগত পরিবর্তনের ধারাও অব্যাহত রয়েছে। সিভিল সার্ভিসে নিবেদিতপ্রাণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজের স্বীকৃতি প্রদান করতে ‘সিভিল সার্ভিস পদক’ প্রবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই ধরনের প্রণোদনামূলক কর্মসূচির ফলে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীগণ দায়িত্ব পালনে আরো বেশি আন্তরিক হবেন।
আগামীকাল আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে আজ রাষ্ট্রপতি এই আহবান জানান।
আবদুল হামিদ বলেন, জনকল্যাণে সরকার গৃহীত কর্মসূচির সুষ্ঠু বাস্তবায়নে দক্ষ, গতিশীল ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মূলত দক্ষ সিভিল সার্ভিস জনপ্রশাসনের ভিত্তি।
তিনি বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্য-আয় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে সরকার ‘রূপকল্প ২০২১’ ও ‘রূপকল্প ২০৪১’ ঘোষণা করেছে। এ কর্মসূচির পরিপূর্ণ বাস্তবায়নে সৎ, দক্ষ, মেধাবী ও প্রতিশ্রুতিশীল সিভিল সার্ভেন্টদের মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রশিক্ষণ জানার পথ প্রশস্থ করে, নতুন নতুন ধ্যান-ধারণার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটায়। তাই সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এলক্ষ্যে নব নিয়োগকৃত কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ জনপ্রশাসনের মধ্য ও উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ অব্যাহত রাখা জরুরি বলেও মনে করেন তিনি।
আবদুল হামিদ বাণীতে বলেন, যুগোপযোগী, মানসম্পন্ন ও পরিবর্তনশীল সিভিল সার্ভিস জনগণকে দ্রুততার সাথে কাক্সিক্ষত সেবা প্রদানে সক্ষম। সংবিধানের ২১(২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে ‘সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য’। এ জন্য সিভিল সার্ভেন্টদের শাসক নয়, জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করতে হবে। জনগণ যাতে নির্বিঘেœ এবং দ্রুততার সাথে কাক্সিক্ষত সরকারি সেবাসহ সকল ন্যায্য অধিকার পায় তা নিশ্চিত করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান এবং পাবলিক সার্ভিস দিবস-২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচি সফল্য কামনা করেন।
তিনি বলেন, জনপ্রশাসনে গুণগত পরিবর্তনের ধারাও অব্যাহত রয়েছে। সিভিল সার্ভিসে নিবেদিতপ্রাণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজের স্বীকৃতি প্রদান করতে ‘সিভিল সার্ভিস পদক’ প্রবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই ধরনের প্রণোদনামূলক কর্মসূচির ফলে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীগণ দায়িত্ব পালনে আরো বেশি আন্তরিক হবেন।
আগামীকাল আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে আজ রাষ্ট্রপতি এই আহবান জানান।
আবদুল হামিদ বলেন, জনকল্যাণে সরকার গৃহীত কর্মসূচির সুষ্ঠু বাস্তবায়নে দক্ষ, গতিশীল ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মূলত দক্ষ সিভিল সার্ভিস জনপ্রশাসনের ভিত্তি।
তিনি বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্য-আয় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে সরকার ‘রূপকল্প ২০২১’ ও ‘রূপকল্প ২০৪১’ ঘোষণা করেছে। এ কর্মসূচির পরিপূর্ণ বাস্তবায়নে সৎ, দক্ষ, মেধাবী ও প্রতিশ্রুতিশীল সিভিল সার্ভেন্টদের মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রশিক্ষণ জানার পথ প্রশস্থ করে, নতুন নতুন ধ্যান-ধারণার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটায়। তাই সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এলক্ষ্যে নব নিয়োগকৃত কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ জনপ্রশাসনের মধ্য ও উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ অব্যাহত রাখা জরুরি বলেও মনে করেন তিনি।
আবদুল হামিদ বাণীতে বলেন, যুগোপযোগী, মানসম্পন্ন ও পরিবর্তনশীল সিভিল সার্ভিস জনগণকে দ্রুততার সাথে কাক্সিক্ষত সেবা প্রদানে সক্ষম। সংবিধানের ২১(২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে ‘সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য’। এ জন্য সিভিল সার্ভেন্টদের শাসক নয়, জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করতে হবে। জনগণ যাতে নির্বিঘেœ এবং দ্রুততার সাথে কাক্সিক্ষত সরকারি সেবাসহ সকল ন্যায্য অধিকার পায় তা নিশ্চিত করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান এবং পাবলিক সার্ভিস দিবস-২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচি সফল্য কামনা করেন।