রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের বদলে পরিবেশবান্ধব জৈব পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন করে মানুষের স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মাটির স্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করছেন ঝিনাইদহের কৃষকরা।
মঙ্গলবার সকালে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার বিত্তিপাড়া গ্রামের আদর্শ জৈবচাষি উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় মতবিনিময় অনুষ্ঠানে কৃষকরা এমন মন্তব্য করেন।
কৃষকরা রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরিমাণ কমিয়ে ক্রমশ ঝুঁকে পড়েছেন জৈব সার ও কীটনাশক তৈরির দিকে। স্থানীয় ভাবে নিজেদের প্রস্তুতকৃত জৈব সার, কেঁচো সার, তরল কীটনাশক ও বালাইনাশক ইত্যাদি দেখান এবং ফসলের ক্ষেতে প্রয়োগ করে তারা লাভবান হয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশের কৃষি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কোরিয়া এবং বাংলাদেশ যৌথভাবে কাজ করে যাবে বলে জানান, আরডিএর অরগানিক এগ্রিকালচার ডিভিশন এর উর্ধ্বতন বিজ্ঞানী জিহুন শিন।
কোরিয়ার ন্যাশনাল একাডেমি অব এগ্রিকালচার সাইন্স আরডিএর অরগানিক এগ্রিকালচার ডিভিশন এর উর্ধ্বতন বিজ্ঞানী জিহুন শিন ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটএর হর্টিকালচার রিসার্চ সেন্টারের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এম নাজিম উদ্দিন, সোয়ালোজ সুইডেনের ইন্টার্ণ আলবিন গুষ্টাফসন, পন্টাস উইলিয়াম ও উন্নয়নধারা নির্বাহী পরিচালক শহীদুল ইসলাম অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, কোরিয়ার ন্যাশনাল একাডেমি অব এগ্রিকালচার সায়েন্স, আরডিএর অরগানিক এগ্রিকালচার ডিভিশন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট লাগসই ও টেকসই কৃষি উন্নয়নে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছে।