রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব বাজারে টিকে থাকতে তৈরি পোশাকের উৎপাদনে বৈচিত্র্য আনতে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির ( বিজিএমইএ) নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
বিজিএমইএ’র সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে সমিতির ২৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল আজ বিকেলে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতকালে তিনি এ আহবান জানান।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদিন বৈঠক শেষে বাসসকে জানান, বিজিএমইএ প্রতিনিধিগণ সমিতির কর্মকান্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশ গত সাত বছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে ২৮ বিলিয়ন মাকির্ন ডলার আয় করেছে এবং ২০২১ সালের মধ্যে তৈরি পোশাক রফতানি করে ৫০ বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
রাষ্ট্রপতি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তৈরি পোশাক খাতের ভূমিকার প্রশংসা করে এই সেক্টরের উন্নয়ন অব্যাহত রাখার জন্য প্রচেষ্টা চালাতে প্রতিনিধিদের প্রতি আহবান জানান। তিনি গামের্ন্টস শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে পোশাক শিল্প মালিকদের প্রতি আহবান জানান।
বৈঠকে প্রতিনিধিরা বলেন, কর্মস্থলে গামের্ন্টস শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং পোশাক শিল্প কারখানার অবস্থা আগের যে কোন সময়ের চেয়ে এখন অধিক ভাল।
বিজিএমই নেতৃবৃন্দ তৈরি পোশাক শিল্পের উন্নয়নের জন্য নীতিগত সমর্থন প্রদানের জন্য সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং এই সেক্টরের আরো উন্নয়নের জন্য সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বিজিএমইএ’র সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে সমিতির ২৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল আজ বিকেলে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতকালে তিনি এ আহবান জানান।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদিন বৈঠক শেষে বাসসকে জানান, বিজিএমইএ প্রতিনিধিগণ সমিতির কর্মকান্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশ গত সাত বছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে ২৮ বিলিয়ন মাকির্ন ডলার আয় করেছে এবং ২০২১ সালের মধ্যে তৈরি পোশাক রফতানি করে ৫০ বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
রাষ্ট্রপতি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তৈরি পোশাক খাতের ভূমিকার প্রশংসা করে এই সেক্টরের উন্নয়ন অব্যাহত রাখার জন্য প্রচেষ্টা চালাতে প্রতিনিধিদের প্রতি আহবান জানান। তিনি গামের্ন্টস শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে পোশাক শিল্প মালিকদের প্রতি আহবান জানান।
বৈঠকে প্রতিনিধিরা বলেন, কর্মস্থলে গামের্ন্টস শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং পোশাক শিল্প কারখানার অবস্থা আগের যে কোন সময়ের চেয়ে এখন অধিক ভাল।
বিজিএমই নেতৃবৃন্দ তৈরি পোশাক শিল্পের উন্নয়নের জন্য নীতিগত সমর্থন প্রদানের জন্য সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং এই সেক্টরের আরো উন্নয়নের জন্য সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।