ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আবহাওয়ার কারণে হাওরের মানুষদের ফসল তুলতে খুব কষ্ট করছে : রাষ্ট্রপতি

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বলেছেন, গত বছর আগাম বন্যায় হাওরে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। এ বছরও হাওরের মানুষ ফসল ঘর তুলতে অনেক কষ্ট করছে।

আজ শুক্রবারে (১১ মে) দুপুর সোয়া ২ টার দিকে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ নিজ বাড়ির উঠোনে এসব কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, হাওরে এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে। কিন্তু ১০-১২ দিন ধরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে হাওরের মানুষদের ফসল তুলতে খুব কষ্ট করছে।

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আরও বলেন, হাওরে বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন। প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগ মোকাবেলা করেই হাওরবাসীকে টিকে থাকতে হয়।

এর আগে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বাড়ির মসজিদে জুম্মার নামাজ পড়েন। নামাজের পর বাবা হাজী মোঃ তায়েব উদ্দিন ও মা মোছা. তমিজা খাতুনের কবর জিয়ারত করেন রাষ্ট্রপতি।

এ সময় কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিকসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পরে রাষ্ট্রপতি বিকেল ৪ টার দিকে মিঠামইন হেলিপ্যাড থেকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

আবহাওয়ার কারণে হাওরের মানুষদের ফসল তুলতে খুব কষ্ট করছে : রাষ্ট্রপতি

আপডেট টাইম : ১২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ মে ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বলেছেন, গত বছর আগাম বন্যায় হাওরে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। এ বছরও হাওরের মানুষ ফসল ঘর তুলতে অনেক কষ্ট করছে।

আজ শুক্রবারে (১১ মে) দুপুর সোয়া ২ টার দিকে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ নিজ বাড়ির উঠোনে এসব কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, হাওরে এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে। কিন্তু ১০-১২ দিন ধরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে হাওরের মানুষদের ফসল তুলতে খুব কষ্ট করছে।

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আরও বলেন, হাওরে বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন। প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগ মোকাবেলা করেই হাওরবাসীকে টিকে থাকতে হয়।

এর আগে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বাড়ির মসজিদে জুম্মার নামাজ পড়েন। নামাজের পর বাবা হাজী মোঃ তায়েব উদ্দিন ও মা মোছা. তমিজা খাতুনের কবর জিয়ারত করেন রাষ্ট্রপতি।

এ সময় কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিকসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পরে রাষ্ট্রপতি বিকেল ৪ টার দিকে মিঠামইন হেলিপ্যাড থেকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।