ঢাকা , শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিথ্যা অভিযোগে বাংলাদেশকে দমিয়ে রাখা যাবে না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু নিয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করছি। বাংলাদেশকে যে মাথা নিচু করে রাখা যায় না, সেটি প্রমাণিত হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা বাংলাদেশকে নতজানু করে রাখতে চায় তারা শিক্ষা পেয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালে আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করব। ২০২১ সালের মধ্যে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবো। আমরা বিজয়ী জাতি। মাথা উঁচু করে চলব।
তিনি আরো বলেন, দুর্নীতির ৭৫’এর পর শুরু হয় অবৈধ ক্ষমতা দখলের পালা। স্বাধীনতা বিরোধীরা ক্ষমতায় এসে মুক্তিযুদ্ধের বিকৃত ইতিহাস প্রচার করে। তারা এভাবে নতুন প্রজন্মকে বিজয়ের ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত করেছে।
জনগণের মাথাপিছু আয় ১৪৬৬ মার্কিন ডলার উন্নীত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন ২০০৫ সালে ৪৭ শতাংশ ছিল। বর্তমানে ৭/৮ শতাংশ কমেছে। আরো কমাতে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমরা স্কুল, কলেজসহ নানা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হয়েছে। দেশ যাতে এগিয়ে যায়, মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে সেজন্য সব পদক্ষেপ নিয়েছি।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

মিথ্যা অভিযোগে বাংলাদেশকে দমিয়ে রাখা যাবে না

আপডেট টাইম : ০৬:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০১৭
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু নিয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করছি। বাংলাদেশকে যে মাথা নিচু করে রাখা যায় না, সেটি প্রমাণিত হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা বাংলাদেশকে নতজানু করে রাখতে চায় তারা শিক্ষা পেয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালে আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করব। ২০২১ সালের মধ্যে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবো। আমরা বিজয়ী জাতি। মাথা উঁচু করে চলব।
তিনি আরো বলেন, দুর্নীতির ৭৫’এর পর শুরু হয় অবৈধ ক্ষমতা দখলের পালা। স্বাধীনতা বিরোধীরা ক্ষমতায় এসে মুক্তিযুদ্ধের বিকৃত ইতিহাস প্রচার করে। তারা এভাবে নতুন প্রজন্মকে বিজয়ের ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত করেছে।
জনগণের মাথাপিছু আয় ১৪৬৬ মার্কিন ডলার উন্নীত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন ২০০৫ সালে ৪৭ শতাংশ ছিল। বর্তমানে ৭/৮ শতাংশ কমেছে। আরো কমাতে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমরা স্কুল, কলেজসহ নানা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হয়েছে। দেশ যাতে এগিয়ে যায়, মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে সেজন্য সব পদক্ষেপ নিয়েছি।