ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪, ১০ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পদ্মায় ধরা পড়ল বড় আকারের পাঙ্গাস ও কাতল মাছ

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মা নদীতে গোপাল হালদার নামের এক জেলের জালে  ১৬কেজি ওজনের পাঙ্গাস মাছ ও ১৬ কেজি ওজনের কাতল মাছ ধরা পড়েছে।

সোমবার ভোর ৬টায় পাঙ্গাস ও সকাল ১১টায় কাতল মাছ দৌলতদিয়ার পদ্মাও যমুনা নদীর মিলনস্থলে মাছ দুটি ধরা পড়ে।

জেলে গোপাল হালদার জানান, রাতে কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে পদ্মা নদীর মাঝামাঝি জাল ফেলে বসে থাকি। অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর জালে মাছটি ধাক্কা মারলে বুঝতে পারি বড়মাছ জালে পড়েছে। এক ঘন্টা সময় নিয়ে মাছটি নৌকায় তুলে আনি।

অপরদিকে সকাল ১১টায় ঠিক একইভাবে কাতল মাছটি ধরা পড়ে তার জালে।

মাছ ব্যবসায়ী লালচাঁদ জানান, ১১শত টাকা কেজি দরে পাঙ্গাস মাছটি কিনেছি এখন ১২শত টাকা কেজি দরে বিক্রি করব।

আরেক মাছ ব্যবসায়ী শাজাহান সেখ বলেন, সোমবার সকাল ১১টার দিকে কাতল মাছটি আমি ১৩০০শত টাকা কেজি দরে কিনেছি। এখন ঢাকার এক শিল্পপতির সঙ্গে কথা হচ্ছে। ১ হাজার ৩৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করব।

দুই জেলের ধারণা, ইদানীং এতবড় মাছ ফারাক্কা ছেড়ে দেয়ার কারণে এই প্রথম বর্ষা মৌসুমে দৌলতদিয়ায় ধরা পড়ছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

পদ্মায় ধরা পড়ল বড় আকারের পাঙ্গাস ও কাতল মাছ

আপডেট টাইম : ১২:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জুলাই ২০২০

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মা নদীতে গোপাল হালদার নামের এক জেলের জালে  ১৬কেজি ওজনের পাঙ্গাস মাছ ও ১৬ কেজি ওজনের কাতল মাছ ধরা পড়েছে।

সোমবার ভোর ৬টায় পাঙ্গাস ও সকাল ১১টায় কাতল মাছ দৌলতদিয়ার পদ্মাও যমুনা নদীর মিলনস্থলে মাছ দুটি ধরা পড়ে।

জেলে গোপাল হালদার জানান, রাতে কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে পদ্মা নদীর মাঝামাঝি জাল ফেলে বসে থাকি। অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর জালে মাছটি ধাক্কা মারলে বুঝতে পারি বড়মাছ জালে পড়েছে। এক ঘন্টা সময় নিয়ে মাছটি নৌকায় তুলে আনি।

অপরদিকে সকাল ১১টায় ঠিক একইভাবে কাতল মাছটি ধরা পড়ে তার জালে।

মাছ ব্যবসায়ী লালচাঁদ জানান, ১১শত টাকা কেজি দরে পাঙ্গাস মাছটি কিনেছি এখন ১২শত টাকা কেজি দরে বিক্রি করব।

আরেক মাছ ব্যবসায়ী শাজাহান সেখ বলেন, সোমবার সকাল ১১টার দিকে কাতল মাছটি আমি ১৩০০শত টাকা কেজি দরে কিনেছি। এখন ঢাকার এক শিল্পপতির সঙ্গে কথা হচ্ছে। ১ হাজার ৩৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করব।

দুই জেলের ধারণা, ইদানীং এতবড় মাছ ফারাক্কা ছেড়ে দেয়ার কারণে এই প্রথম বর্ষা মৌসুমে দৌলতদিয়ায় ধরা পড়ছে।