ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অক্সফোর্ডের টিকার সম্ভাব্য দাম জানালো ভারতের উৎপাদক সংস্থা

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ মহামারি করোনাভাইরাসের যে টিকার জন্য গোটা বিশ্ব চেয়ে আছে সেই অক্সফোর্ডের টিকার সম্ভাব্য দাম জানিয়েছে ভারতের উৎপাদক সংস্থা সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান আদর পুনাওয়ালা। ভারতে এই টিকার কত দাম হতে পারে সে বিষয়ে জানিয়েছেন তিনি।

আদর পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, আগস্টেই ভারতে অক্সফোর্ড টিকার ট্রায়াল শুরু হয়ে যেতে পারে মানুষের শরীরে। এই টিকার দাম হয়তো হবে ১০০০ রুপি (১২০০ টাকা প্রায়)। খবর জি নিউজ ও দ্য ওয়ালের।

তিনি জানিয়েছেন, চলতি বছরেই প্রায় ৩০ কোটি অক্সফোর্ডের টিকা বানিয়ে ফেলবেন। তাদের তৈরি প্রতিষেধকের ৫০ শতাংশ পেতে পারে ভারত।

পুনাওয়ালার কথায়, এখনও সম্পূর্ণ টেস্ট হয়নি এমন একটা টিকার জন্য প্রায় ১৫০০ কোটি টাকা লাগিয়েছি আমরা। যদি পরের পর্যায়গুলির ট্রায়াল সফল না হয়, তাহলে পুরো স্টক নষ্ট করে ফেলতে হবে।

পুনাওয়ালার প্রাথমিক অনুমান করোনা রুখতে প্রতিষেধকের দুটি ডোজ লাগবে। যার মধ্যে একটি বুস্টার ডোজ।

প্রতিষেধক তৈরি হয়ে গেলে তা প্রথমে স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক দেওয়া হবে। তারপর বাকিদের। ভারতে তৈরি হওয়া এই প্রতিষেধক ভারতের সাধারণ প্রত্যেক নাগরিকের পেতে কমপক্ষে ২ বছর সময় লাগতে পারে বলে জানান তিনি।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

অক্সফোর্ডের টিকার সম্ভাব্য দাম জানালো ভারতের উৎপাদক সংস্থা

আপডেট টাইম : ১২:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জুলাই ২০২০

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ মহামারি করোনাভাইরাসের যে টিকার জন্য গোটা বিশ্ব চেয়ে আছে সেই অক্সফোর্ডের টিকার সম্ভাব্য দাম জানিয়েছে ভারতের উৎপাদক সংস্থা সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান আদর পুনাওয়ালা। ভারতে এই টিকার কত দাম হতে পারে সে বিষয়ে জানিয়েছেন তিনি।

আদর পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, আগস্টেই ভারতে অক্সফোর্ড টিকার ট্রায়াল শুরু হয়ে যেতে পারে মানুষের শরীরে। এই টিকার দাম হয়তো হবে ১০০০ রুপি (১২০০ টাকা প্রায়)। খবর জি নিউজ ও দ্য ওয়ালের।

তিনি জানিয়েছেন, চলতি বছরেই প্রায় ৩০ কোটি অক্সফোর্ডের টিকা বানিয়ে ফেলবেন। তাদের তৈরি প্রতিষেধকের ৫০ শতাংশ পেতে পারে ভারত।

পুনাওয়ালার কথায়, এখনও সম্পূর্ণ টেস্ট হয়নি এমন একটা টিকার জন্য প্রায় ১৫০০ কোটি টাকা লাগিয়েছি আমরা। যদি পরের পর্যায়গুলির ট্রায়াল সফল না হয়, তাহলে পুরো স্টক নষ্ট করে ফেলতে হবে।

পুনাওয়ালার প্রাথমিক অনুমান করোনা রুখতে প্রতিষেধকের দুটি ডোজ লাগবে। যার মধ্যে একটি বুস্টার ডোজ।

প্রতিষেধক তৈরি হয়ে গেলে তা প্রথমে স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক দেওয়া হবে। তারপর বাকিদের। ভারতে তৈরি হওয়া এই প্রতিষেধক ভারতের সাধারণ প্রত্যেক নাগরিকের পেতে কমপক্ষে ২ বছর সময় লাগতে পারে বলে জানান তিনি।