ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪, ১০ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মির্জা ফখরুলের জামিন পেছাতে এসেছেন কেন: হাইকোর্ট

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন শুনানি আগামী সপ্তাহে নির্ধারণ করেছেন আদালত।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. সেলিমের বেঞ্চ এ সিদ্ধান্ত দেন। এ সময় আদালত বলেন, বন্ধের পর শুনানি হবে। এখন কোনোভাবে সম্ভব না।

ওয়ালিউর রহমানের এক সপ্তাহ সময় চাওয়া নিয়ে আদালত আরও বলেন, শুনানির তাড়া ছিল, এখন নেই কেন? পরে আদালত শুনানির জন্য নির্বাচনের দিন (৭ জানুয়ারি) ধার্য করেন।

গত ২২ নভেম্বর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন নামঞ্জুর করেন নিম্ন আদালত। ৩ ডিসেম্বর হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন তিনি। ৭ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

পরে ১৭ ডিসেম্বর বিচারপতি মো. সেলিমের বেঞ্চে মামলাটি শুনানির জন্য উঠলে মির্জা ফখরুলের আইনজীবী শুনানি পেছাতে আবেদন করেন। সেই সময় বিচার ৩ জানুয়ারি শুনানি নির্ধারণ করেন।

গত ২৮ অক্টোবর (শনিবার) বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে রমনা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। সেই মামলায় মির্জা ফখরুল ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ফখরুলের গুলশানের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরদিন জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

মির্জা ফখরুলের জামিন পেছাতে এসেছেন কেন: হাইকোর্ট

আপডেট টাইম : ০৪:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন শুনানি আগামী সপ্তাহে নির্ধারণ করেছেন আদালত।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. সেলিমের বেঞ্চ এ সিদ্ধান্ত দেন। এ সময় আদালত বলেন, বন্ধের পর শুনানি হবে। এখন কোনোভাবে সম্ভব না।

ওয়ালিউর রহমানের এক সপ্তাহ সময় চাওয়া নিয়ে আদালত আরও বলেন, শুনানির তাড়া ছিল, এখন নেই কেন? পরে আদালত শুনানির জন্য নির্বাচনের দিন (৭ জানুয়ারি) ধার্য করেন।

গত ২২ নভেম্বর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন নামঞ্জুর করেন নিম্ন আদালত। ৩ ডিসেম্বর হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন তিনি। ৭ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

পরে ১৭ ডিসেম্বর বিচারপতি মো. সেলিমের বেঞ্চে মামলাটি শুনানির জন্য উঠলে মির্জা ফখরুলের আইনজীবী শুনানি পেছাতে আবেদন করেন। সেই সময় বিচার ৩ জানুয়ারি শুনানি নির্ধারণ করেন।

গত ২৮ অক্টোবর (শনিবার) বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে রমনা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। সেই মামলায় মির্জা ফখরুল ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ফখরুলের গুলশানের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরদিন জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।