ঢাকা , শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘুষের লেনদেনের সময় গ্রেপ্তার ২

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্ত করা মামলায় ঘুষ দেওয়ার কথা বলে টাকা লেনদেনের সময় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে নোয়াখালী জেলা দুদক। এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

বুধবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে জেলা শহরের মাইজদীর আমানিয়া হোটেলের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন- সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসের অফিস সহকারী আমিন উল্যাহ ও সেনবাগ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল ওহাব।

দুদক জানায়, সেনবাগ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল ওহাবের বিরুদ্ধে ১৮ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নামে ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠলে তা নিয়ে তদন্ত করে দুদক। সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসের অফিস সহকারী আমিন উল্যাহ নোয়াখালী দুদক অফিসে তার জানাশোনা আছে বলে আব্দুল ওহাবকে জানান। আমিন উল্যাহ দুদক কর্মকর্তাকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করবেন আশ্বাস দিয়ে আব্দুল ওহাবের কাছে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা চান।

আমিন উল্যার কথামতো টাকা নিয়ে মাইজদী আমানিয়া হোটেলের সামনে আসেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল ওহাব। পরে টাকা লেনদেনের সময় তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেন দুদকের কর্মকর্তারা।

দুদকের সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান জানান, টাকা লেনদেনের সময় আমিন উল্যাহ ও আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

ঘুষের লেনদেনের সময় গ্রেপ্তার ২

আপডেট টাইম : ১২:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্ত করা মামলায় ঘুষ দেওয়ার কথা বলে টাকা লেনদেনের সময় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে নোয়াখালী জেলা দুদক। এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

বুধবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে জেলা শহরের মাইজদীর আমানিয়া হোটেলের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন- সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসের অফিস সহকারী আমিন উল্যাহ ও সেনবাগ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল ওহাব।

দুদক জানায়, সেনবাগ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল ওহাবের বিরুদ্ধে ১৮ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নামে ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠলে তা নিয়ে তদন্ত করে দুদক। সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসের অফিস সহকারী আমিন উল্যাহ নোয়াখালী দুদক অফিসে তার জানাশোনা আছে বলে আব্দুল ওহাবকে জানান। আমিন উল্যাহ দুদক কর্মকর্তাকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করবেন আশ্বাস দিয়ে আব্দুল ওহাবের কাছে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা চান।

আমিন উল্যার কথামতো টাকা নিয়ে মাইজদী আমানিয়া হোটেলের সামনে আসেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল ওহাব। পরে টাকা লেনদেনের সময় তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেন দুদকের কর্মকর্তারা।

দুদকের সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান জানান, টাকা লেনদেনের সময় আমিন উল্যাহ ও আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।