ঢাকা , রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আলোকচিত্রী শহিদুলের জামিন শুনতে বিব্রত হাইকোর্ট

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ তথ্য প্রযুক্তি আইনের মামলায় আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের জামিন শুনানিতে বিব্রত প্রকাশ করেছেন হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি খন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানিককালে বিব্রত প্রকাশ করেন। এখন নিয়ম অনুসারে মামলাটি প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। তারপর প্রধান বিচারপতি আবেদনটির শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করবেন।

আদালতে শহিদুল আলমের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। আর রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মহিউদ্দিন দেওয়ান। আইনজীবী সূত্রে জানা যায়, এ মামলায় ৬ আগস্ট ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।

গত ১৪ আগস্ট ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করা হলে ১১ সেপ্টেম্বর শুনানির জন্য দিন ধার্য রাখেন। এরপর ১৯ আগস্ট শুনানির তারিখ এগোনোর জন্য আবেদন করা হলে তা গ্রহণ করেননি আদালত। এ অবস্থায় ২৬ আগস্ট শহিদুল আলমের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন চাইলে ওই আদালত শুনানির জন্য তা গ্রহণ করেননি। এ অবস্থায় হাইকোর্টে তার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

আলোকচিত্রী শহিদুলের জামিন শুনতে বিব্রত হাইকোর্ট

আপডেট টাইম : ০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ তথ্য প্রযুক্তি আইনের মামলায় আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের জামিন শুনানিতে বিব্রত প্রকাশ করেছেন হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি খন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানিককালে বিব্রত প্রকাশ করেন। এখন নিয়ম অনুসারে মামলাটি প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। তারপর প্রধান বিচারপতি আবেদনটির শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করবেন।

আদালতে শহিদুল আলমের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। আর রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মহিউদ্দিন দেওয়ান। আইনজীবী সূত্রে জানা যায়, এ মামলায় ৬ আগস্ট ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।

গত ১৪ আগস্ট ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করা হলে ১১ সেপ্টেম্বর শুনানির জন্য দিন ধার্য রাখেন। এরপর ১৯ আগস্ট শুনানির তারিখ এগোনোর জন্য আবেদন করা হলে তা গ্রহণ করেননি আদালত। এ অবস্থায় ২৬ আগস্ট শহিদুল আলমের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন চাইলে ওই আদালত শুনানির জন্য তা গ্রহণ করেননি। এ অবস্থায় হাইকোর্টে তার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়।