পঞ্চম শ্রেণীতে সমাপনী পরীক্ষা না নেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণীতে উন্নীত হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তবে তা বিলুপ্তের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মন্ত্রিসভা থেকে নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণীতে। অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব। প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণীর) নাম কী হবে, তা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয়ে মতামত পাঠানো হবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে। তবে এটা নিয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি তাই চেষ্টা করছি।
প্রসঙ্গত, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা চালুর পর ক্ষুদে শিশুদের এই ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মুখে ঠেলে দেয়ায় তা নিয়ে অনেক শিক্ষাবিদ আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন। সেই সঙ্গে অভিভাবক সংগঠনের পক্ষ থেকেও তা বাতিলের দাবি জানানো হয়ে আসছে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণীতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার প্রচলন শুরু হয়। আর অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণীতে। অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব। প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণীর) নাম কী হবে, তা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয়ে মতামত পাঠানো হবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে। তবে এটা নিয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি তাই চেষ্টা করছি।
প্রসঙ্গত, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা চালুর পর ক্ষুদে শিশুদের এই ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মুখে ঠেলে দেয়ায় তা নিয়ে অনেক শিক্ষাবিদ আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন। সেই সঙ্গে অভিভাবক সংগঠনের পক্ষ থেকেও তা বাতিলের দাবি জানানো হয়ে আসছে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণীতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার প্রচলন শুরু হয়। আর অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।